অস্ট্রেলিয়া জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল
| ডাকনাম | সকারুস | ||
|---|---|---|---|
| অ্যাসোসিয়েশন | অস্ট্রেলিয়া ফুটবল ফেডারেশন | ||
| কনফেডারেশন | এএফসি (এশিয়া) | ||
| প্রধান কোচ | গ্র্যাহাম আর্নল্ড | ||
| মাঠ | বিভিন্ন | ||
| ফিফা কোড | AUS | ||
| ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
| প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
(নুমেয়া, নতুন ক্যালিডোনিয়া; ৬ নভেম্বর ১৯৬৭) | |||
| বৃহত্তম জয় | |||
(অ্যাডিলেড, অস্ট্রেলিয়া; ২৫ জানুয়ারি ১৯৯৬) | |||
| বৃহত্তম পরাজয় | |||
(বার্সেলোনা, স্পেন; ৫ আগস্ট ১৯৯২) | |||
| গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | |||
| অংশগ্রহণ | ৫ (১৯৯২-এ প্রথম) | ||
| সেরা সাফল্য | চতুর্থ স্থান (১৯৯২) | ||
| এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
| অংশগ্রহণ | ৪ (২০১৩-এ প্রথম) | ||
| সেরা সাফল্য | তৃতীয় স্থান (২০২০) | ||
অস্ট্রেলিয়া জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল (ইংরেজি: Australia national under-23 football team; যা অস্ট্রেলিয়া অলিম্পিক ফুটবল দল অথবা অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ নামেও পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-২৩ দল, যার সকল কার্যক্রম অস্ট্রেলিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা অস্ট্রেলিয়া ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[১][২] ১৯৬৭ সালের ৬ই নভেম্বর তারিখে, অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; নতুন ক্যালিডোনিয়ার নুমেয়ায় অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া নতুন ক্যালিডোনিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কাছে ২–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
সকারুস নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন গ্র্যাহাম আর্নল্ড। অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত ৫ বার গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৯২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে চতুর্থ স্থান অর্জন করা।[৩]
ব্রেট এমার্টন, মার্ক মিলিগান, মার্ক ব্রিজ, নিক ডি'অগস্টিনো এবং জর্জ ব্ল্যাকউডের মতো খেলোয়াড়গণ অস্ট্রেলিয়ার অনূর্ধ্ব-২৩ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
[সম্পাদনা]গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক
[সম্পাদনা]| গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | ||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো |
| অংশগ্রহণ করেনি | ||||||||
| কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৫ম | ২ | ১ | ০ | ১ | ৪ | ৪ | |
| নিষিদ্ধ | ||||||||
| অংশগ্রহণ করেনি | ||||||||
| কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৭ম | ৪ | ২ | ০ | ২ | ২ | ৬ | |
| ৩য় স্থান নির্ধারণী | ৪র্থ | ৬ | ২ | ১ | ৩ | ৮ | ১২ | |
| গ্রুপ পর্ব | ১৩তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৬ | |
| গ্রুপ পর্ব | ১৫তম | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ৩ | ৬ | |
| কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৭ম | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৬ | ৪ | |
| গ্রুপ পর্ব | ১১তম | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৩ | |
| অংশগ্রহণ করেনি | ||||||||
| অনির্ধারিত | ||||||||
| মোট | চতুর্থ স্থান | ৭/২৬ | ২৫ | ৭ | ৩ | ১৫ | ২৮ | ৪১ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Australia U23 - Club profile"। Transfermarkt (জার্মান ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Australia U-23 News"। Socceroos। ১৮ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Olympic Football Tournament Final"। FIFA। ৭ আগস্ট ১৯৯২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০২১।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)