কুয়েত জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল
 | |||
| ডাকনাম | আলা আজরাক | ||
|---|---|---|---|
| অ্যাসোসিয়েশন | কুয়েত ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
| কনফেডারেশন | এএফসি (এশিয়া) | ||
| সাব–কনফেডারেশন | পশ্চিম এশীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
| প্রধান কোচ | এমিলিও পেইশে | ||
| ফিফা কোড | KUW | ||
| ওয়েবসাইট | kfa | ||
| |||
| এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ | |||
| অংশগ্রহণ | ২ (২০১৩-এ প্রথম) | ||
| সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০১৩) | ||
| গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | |||
| অংশগ্রহণ | ৩ (১৯৮০-এ প্রথম) | ||
| সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (১৯৮০) | ||
কুয়েত জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল (যা কুয়েত অলিম্পিক ফুটবল দল অথবা সংক্ষেপে কুয়েত অনূর্ধ্ব-২৩ নামে পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে কুয়েতের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-২৩ দল, যার সকল কার্যক্রম কুয়েতের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা কুয়েত ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[১]
আলা আজরাক নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় কুয়েতের রাজধানী কুয়েত সিটিতে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের প্রধান প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন পর্তুগিজ সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় এমিলিও পেইশে।[২][৩]
এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপে কুয়েত অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত ২ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৩ এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করা, যেখানে তারা শুধুমাত্র ১ অর্জন করে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছিল। অন্যদিকে, কুয়েত অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত ৩ বার গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৮০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা সোভিয়েত ইউনিয়ন অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কাছে ১–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। আব্দুল আজিজ মুরাদ, ইউসুফ আইজ, আব্দুল্লাহ আল জাজ্জাফ, ইব্রাহিম কামিল এবং হুসাইন আশকানানির মতো খেলোয়াড়গণ কুয়েতের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
[সম্পাদনা]গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক
[সম্পাদনা]| গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | ||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো |
 ১৯০০ | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||
 ১৯০৪ | ||||||||
 ১৯০৮ | ||||||||
 ১৯১২ | ||||||||
 ১৯২০ | ||||||||
| ১৯২৪ | ||||||||
 ১৯২৮ | ||||||||
 ১৯৩৬ | ||||||||
| ১৯৪৮ | ||||||||
 ১৯৫২ | ||||||||
 ১৯৫৬ | ||||||||
 ১৯৬০ | ||||||||
 ১৯৬৪ | ||||||||
 ১৯৬৮ | ||||||||
 ১৯৭২ | ||||||||
 ১৯৭৬ | ||||||||
 ১৯৮০ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৫ম | ৪ | ১ | ২ | ১ | ৫ | ৪ |
 ১৯৮৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | |||||||
 ১৯৮৮ | ||||||||
 ১৯৯২ | গ্রুপ পর্ব | ১৬তম | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৬ |
| ১৯৯৬ | উত্তীর্ণ হয়নি | |||||||
| ২০০০ | গ্রুপ পর্ব | ১২তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৬ | ৮ |
 ২০০৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | |||||||
 ২০০৮ | ||||||||
| ২০১২ | ||||||||
 ২০১৬ | ||||||||
 ২০২০ | ||||||||
| ২০২৪ | অনির্ধারিত | |||||||
| ২০২৮ | ||||||||
| ২০৩২ | ||||||||
| মোট | ৫ম স্থান | ৩/২৭ | ১০ | ২ | ২ | ৬ | ১২ | ২২ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)
- ফিফা-এ কুয়েত জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল (ইংরেজি)