ভারত জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ হিসেবে কপিল দেব
কপিল দেব সেপ্টেম্বর, ১৯৯৯ সালে ভারত জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন। এর পূর্বে আগস্ট, ১৯৯৯ সালে শচীন তেন্ডুলকরকে ভারতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত করা হয়েছিল। খেলোয়াড় থাকাকালীন কপিল দেব ১৯৮৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের প্রথম শিরোপা জয়ে নেতৃত্ব দেন। ১৯৯৪ সালে অবসর নেয়ার সময় তিনি ভারতীয় খেলোয়াড়দের মধ্যে সর্বাধিকসংখ্যক টেস্টে অংশ নেন। এছাড়াও, সর্বাধিকসংখ্যক টেস্ট উইকেট (৪৩৪) নেয়ার বিশ্বরেকর্ডধারী ছিলেন। পাশাপাশি একদিনের আন্তর্জাতিকেও সর্বাধিকসংখ্যক উইকেট সংগ্রহের রেকর্ড গড়েছিলেন।[১] খেলোয়াড় ও অধিনায়ক হিসেবে অসাধারণ কৃতিত্বের কারণে দলীয় সঙ্গী কৃষ শ্রীকান্তের তুলনায় এগিয়ে রেখে তাকে কোচ হিসেবে মনোনীত করা হয়েছিল। তার পরিচালনায় নিজ দেশে অনুষ্ঠিত প্রথম সিরিজে সফরকারী নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দল সাফল্যের দেখা পায়। কিন্তু, অস্ট্রেলিয়া সফরে ও নিজ দেশে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ধারাবাহিকভাবে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়। তন্মধ্যে, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পরাজিত হবার ফলে ১২ বছরের মধ্যে নিজ দেশে অপরাজিত থাকার বিচ্যুতি ঘটে। এরপর নতুন অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী’র নেতৃত্বে ওডিআই সিরিজে ৩-২ ব্যবধানে জয় পায় ভারত দল। কিন্তু, দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক হানসি ক্রনিয়ে’র পাতানো খেলায় সম্পৃক্ততার কারণে সিরিজটি স্মরণীয় হয়ে রয়েছে।
কিন্তু, সাবেক ক্রিকেটার মনোজ প্রভাকর ১৯৯৪ সালে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় কপিল দেবের বিরুদ্ধে তাকে প্রভাবান্বিত করার চেষ্টা চালানোর অভিযোগ উত্থাপন করলে পাতানো খেলা কেলেঙ্কারীর বিষয়টি কেন্দ্রীভূত হয়। রাজনীতিবিদ ও সমর্থকদের প্রচণ্ড চাপের ফলে সেপ্টেম্বর, ২০০০ সালে এক বছরেরও কম সময় দলীয় কোচের দায়িত্ব পালন থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। কিন্তু, নভেম্বর, ২০০০ সালে ভারতের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআইয়ের প্রতিবেদন ও বিসিসিআই কর্তৃক পাতানো খেলার অভিযোগ তদন্তের জন্য মনোনীত কে. মাধবন পাতানো খেলার বিষয়ে কপিল দেবের কোন সম্পর্ক না থাকার কথা তুলে ধরেন। কপিল দেবের কোচিংয়ে ভারতের সফলতা বেশ নিম্নমূখী। ৮ টেস্টের মধ্যে ১টি ও ২৫ ওডিআইয়ের মধ্যে ৯টিতে জয় পায় ভারত দল।
ভারতের কৃতিত্ব
[সম্পাদনা]নিউজিল্যান্ড দলের ভারত সফর
[সম্পাদনা]১৯৯৯ সালে অংশুমান গায়কোয়াড়ের উত্তরসূরী হিসেবে ভারত জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ হিসেবে মনোনীত করা হয় কপিল দেবকে।[২] তেন্ডুলকরের দ্বিতীয় মেয়াদে অধিনায়কত্ব গ্রহণের পরপরই তার মনোনয়ন ঘটে।[৩] ভারতের কোচ হিসেবে কপিলের প্রথম আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাটি বেশ খারাপভাবে শুরু হয় যাতে মোহালীতে সফররত নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে তার দল মাত্র ৮৩ রানে অল আউট হয়। জাভাগাল শ্রীনাথের উদ্দীপনামূলক বোলিং প্রদর্শনীতে নিউজিল্যান্ড ২১৫ রানে শেষ হয় ও ১৩২ রানে এগিয়ে যায়। এরপর দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতের ব্যাটসম্যানেরা পাল্টা জবাব দিয়ে ৫০৫ রান তোলে। দলের শীর্ষ পাঁচ ব্যাটসম্যান অর্ধ-শতক তোলেন এবং রাহুল দ্রাবিড় ও তেন্ডুলকর সেঞ্চুরি হাঁকান।[৪] কানপুরের দ্বিতীয় টেস্টে অনিল কুম্বলে’র দশ-উইকেট লাভে ভারত জয় পায়।[৫] তেন্ডুলকরের প্রথম দ্বি-শতকের সুবাদে তৃতীয় টেস্ট ড্রয়ে পরিণত হয়।[৬] ফলাফল নিষ্পত্তিমূলক ওডিআই সিরিজে ভারত ৩-২ ব্যবধানে জয় পায়। তন্মধ্যে, হায়দ্রাবাদে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় খেলায় দ্রাবিড় ও তেন্ডুলকরের মধ্যকার ৩৩১ রানের ওডিআই জুটিতে বিশ্বরেকর্ড উল্লেখযোগ্য ছিল। জাতীয় কোচ হিসেবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত এ সিরিজটিই কপিলের সর্বাপেক্ষা সাফল্যমণ্ডিত সিরিজ ছিল।
ভারত দলের অস্ট্রেলিয়া সফর
[সম্পাদনা]সফরকারী নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলা পর ভারত দল অস্ট্রেলিয়া সফরে যায়। ভারত ৩-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে পরাজিত হয় ও প্রত্যেক টেস্টেই পরাজিত হয় বিরাট ব্যবধানে - ২৮৫ রানে,[৭] ১৮০ রানে[৮] এবং ইনিংস ও ১৪১ রানে।[৯] টেস্ট সিরিজের উল্লেখযোগ্য বিষয় ছিল ভি. ভি. এস. লক্ষ্মণের চূড়ান্ত টেস্টে বল প্রতি রানে ১৬৭ তোলা। সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডের আলোকচ্ছটায় তার এ ভূমিকা গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রশংসা কুড়ায়।[১০] টেস্ট সিরিজে ব্যর্থতার পর ভারতের ওডিআই সিরিজেও প্রভাব পড়ে। কেবলমাত্র পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত জয়লাভে সক্ষম হয় ও তার দলের রক্ষণাত্মক নীতিতে কপিল এগিয়ে আসেন।[১১]
দক্ষিণ আফ্রিকা দলের ভারত সফর
[সম্পাদনা]১৯৮৭ সাল থেকে পাকিস্তান ও ফেব্রুয়ারি-মার্চ, ২০০০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে টেস্ট সিরিজে হারার পর স্বদেশের মাটিতে হারেনি। কিন্তু ২-০ ব্যবধানে হারার পর এ ধারাবাহিকতায় ছেদ ঘটে। কিন্তু, মাঠের বাইরের ঘটনাগুলো ক্রিকেটে প্রভাব পড়তে শুরু করে: সিরিজ শুরুর পূর্বেই তেন্ডুলকর টেস্টের পর অধিনায়কত্বের বিষয়ে তার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেন, আজহারউদ্দীন ও মঙ্গিয়াকে দলে পুনরায় ডাকা হয়, প্রথম টেস্টে আজহারউদ্দীনের আঘাতপ্রাপ্তির ফলে বাদ পড়ার ঘটনা বিতর্ক বাড়তে থাকে। গাঙ্গুলীকে একদিনের সিরিজে ভারত দলের অধিনায়কের দায়িত্ব দেয়া হয়। গণমাধ্যমে ‘উপরের নির্দেশে’[১২] খেলোয়াড়দেরকে কথা বলার সুযোগ দেয়া হয়নি। ওডিআই সিরিজে ২-০ ব্যবধানে ভারত এগিয়ে গেলেও দক্ষিণ আফ্রিকা শেষ দুই খেলায় জয় পেলে সিরিজটি ৩-২ ব্যবধানে শেষ হয়। পরবর্তীকালে জানা যায় যে, দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক ক্রনিয়ে জুয়ার সাথে জড়িত ছিলেন এবং জুয়াড়ীদলসহ তিনি দক্ষিণ আফ্রিকান খেলোয়াড়দেরকে কেনার চেষ্টা চালাচ্ছিলেন। সিরিজ শেষে গণমাধ্যমে গাঙ্গুলীর ভূমিকা ও হৃদয়গ্রাহী অধিনায়কত্বের বিষয়ে তুলে ধরা হয়।[১৩] মার্চ, ২০০০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা ও পাকিস্তানকে নিয়ে ত্রি-দেশীয় সিরিজে ভারত অংশগ্রহণ করে। চার খেলায় অংশ নিয়ে ভারত মাত্র একটিতে জয় পায় ও চূড়ান্ত খেলায় অংশ নিতে পারেনি।
পাতানো খেলার অভিযোগ ও পদত্যাগ
[সম্পাদনা]প্রেক্ষাপট
[সম্পাদনা]১৯০০/০০ ক্রিকেট মৌসুমটি বেশ ঝঞ্চাটমূখর ছিল। দিল্লি পুলিশ ক্রনিয়ের ক্রিকেটে পাতানো খেলা ও র্যাকেট জুয়ায় সম্পৃক্ততার বিষয়টি প্রকাশ করলে ক্রিকেট বিশ্ব প্রচণ্ড ধাক্কা খায়।[১৪] ইউসিবিএসএ কর্তৃপক্ষ কূটনৈতিক কৌশল অবলম্বনপূর্বক জুয়ায় সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকারসহ[১৫][১৬] দ্রুত বক্তব্য প্রকাশ করে।[১৭] কিন্তু দিল্লি পুলিশ পর্যাপ্ত প্রমাণাদি সংগ্রহ করতে শুরু করলে ইউসিবিএসএ প্রধান আলী বাখেরের সাথে ফোনে কথা বলে ক্রনিয়ে তার খেলা থেকে সরে গিয়ে অর্থ গ্রহণের বিষয়টি স্বীকার করেন।[১৮] এরপর ক্রনিয়েকে বরখাস্ত করে শন পোলককে দায়িত্ব দেয়া হয়।[১৯]
মনোজ প্রভাকরের অভিযোগ
[সম্পাদনা]সাবেক ভারতীয় খেলোয়াড় প্রভাকরও জনসমক্ষে প্রকাশ করেন যে, পাকিস্তানের বিপক্ষে একটি খেলা থেকে দূরে সরে থাকতে কপিল চেয়েছিলেন।[২০] প্রভাকরের অভিযোগটি দলের জনৈক সদস্যের বিরুদ্ধে ছিল যা নতুন ছিল না, ১৯৯৭ সালে দি আউটলুক সাময়িকীতে এ ধরনের অভিযোগ প্রকাশ করেছিলেন।[২১] এর উপর ভিত্তি করে বিসিসিআই এক সদস্যবিশিষ্ট চন্দ্রচূড় তদন্ত কমিটি গঠন করে যাতে ভারতের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি যশবন্ত বিষ্ণু চন্দ্রচূড়কে প্রধান করা হয়েছিল। প্রভাকর কোন নাম প্রকাশ করেননি বা তার অভিযোগের স্বপক্ষে প্রমাণ দাখিল করতে পারেননি (তৎকালীন ক্রিকেট ম্যানেজার অজিত ওয়াদেকারের পাতানো খেলা ও ফোন রেকর্ডের অভিযোগ)।[২২] ২০০০ সালে পাতানো খেলা বিতর্ক বিষয়টি পুণরুজ্জ্বীবিত হলে বিসিসিআই গণমাধ্যমে চন্দ্রচূড় প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। ফলশ্রুতিতে ভারতীয়গণ বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখালে জনস্বার্থে মোকদ্দমা এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল ও বিসিসিআই দিল্লি[২৩] এবং কলকাতা হাইকোর্টকে দায়িত্ব দেয়।[২৪] এ সমস্যা সমাধানে ২৮ এপ্রিল, ২০০০ তারিখে ভারত সরকার সিবিআইকে তদন্তের ভার দেয়।[২৫] ৪ মে, ২০০০ তারিখে সাবেক বিসিসিআই সভাপতি ইন্দ্রজিৎ সিং বিন্দ্রা জানান যে, প্রভাকর খেলা থেকে দূরে সরে যাবার জন্য কপিলের কথা তাকে বলেছেন।[২৬] বিভিন্ন দলের সাথে কথাবার্তা চলাকালে করণ থাপরের বিবিসি’র হার্ড টকে স্বাক্ষাৎকারের বিষয় থেকে কপিল দেব রণে ভঙ্গ দেন।[২৭]
কপিলের পদত্যাগ
[সম্পাদনা]শুরুতে কপিল তার কোচিংয়ের দায়িত্বাবলী থেকে পদত্যাগ বা অনুপস্থিত ছিলেন না।[২৮][২৯] কয়েক সপ্তাহ পার হবার পর ও পাতানো খেলার কেলেঙ্কারীর বিষয়ে জনরোষ উত্তরোত্তর বৃদ্ধিসহ তৎকালীন ইউনিয়ন ক্রীড়ামন্ত্রী শুকদেব সিং দিন্দসা’র[৩০] কাছ থেকে ক্রমাগত চাপের প্রেক্ষিতে ১২ সেপ্টেম্বর, ২০০০ তারিখে আনুষ্ঠানিক বিদায় ছাড়াই ক্রিকেট খেলা থেকে কপিল দেব পদত্যাগ করেন।[৩১]
পাতানো খেলার অভিযোগ থেকে অব্যহতি
[সম্পাদনা]ব্যাপক তদন্ত ও স্বাক্ষাৎকার গ্রহণের পর সিবিআই ১ নভেম্বর, ২০০০ তারিখে ইউনিয়ন ক্রীড়ামন্ত্রী বরাবরে প্রতিবেদন জমা দেয়।[৩২] ঐ প্রতিবেদনে কপিলের বিপক্ষে উল্লেখযোগ্য প্রমাণাদির অভাবের কথা তুলে ধরা হয়।[৩৩] বিসিসিআইয়ের দুর্নীতিবিরোধী কর্মকর্তা কে মাধবন (সিবিআইয়ের সাবেক যুগ্ম পরিচালক) ২৮ নভেম্বর, ২০০০ তারিখে তার প্রতিবেদন জমা দেন যাতে পাতানো খেলায় জড়িত চক্রের সাথে সম্পৃক্ত খেলোয়াড়দের সাথে তার সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন।[৩৪] মাধবন উপসংহারে তুলে ধরেন যে, কপিল প্রভাকরকে জুয়ায় অংশগ্রহণের চেষ্টা চালাননি এবং প্রভাকরের বর্ণিত ঘটনার বিষয়ে কোন খেলোয়াড়ই একাত্মতা পোষণ করেননি।[৩৫][৩৬][৩৭][৩৮]
কপিলের কোচিং সাফল্যগাথা
[সম্পাদনা]ভারত ক্রিকেট দলের জাতীয় কোচ হিসেবে কপিলের সময়কালকে মাঠে দূর্বল ক্রীড়াশৈলীর কারণে স্বার্থক হিসেবে বিবেচনা করা যায় না।[৩৯] জাতীয় কোচ হিসেবে কপিলের সময়কালে ভারত বিদেশের খেলাগুলোয় খারাপ ফলাফল করে এবং ওডিআই প্রতিযোগিতার ১৫ খেলায় মাত্র ৩ জয় (২০%) পায়। টেস্ট ক্রিকেটে ১৩ বছরের মধ্যে স্বদেশে প্রথম সিরিজে পরাজিত হয় ও ৩ টেস্ট সিরিজের একটিতে বিজয়ী হয়।
কোচ হিসেবে ভারতের সাফল্যে কপিল দেব খেলা মোট জয় পরাজয় ড্র/টাই % জয় টেস্ট ক্রিকেট ৮ ১ ৫ ২ ১২.৫% একদিনের আন্তর্জাতিক ২৫ ৯ ১৬ ০ ৪৪%
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Geoff Armstrong (২০০২)। ESPN Legends of Cricket (ইংরেজি ভাষায়)। Crows Nest, New South Wales: Allen & Unwin। আইএসবিএন ১-৮৬৫০৮-৮৩৬-৬।
- ↑ "Kapil Dev is named coach ahead of Srikkanth" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo.com। ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০০৬।
- ↑ "Tendulkar back in the saddle" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo.com। ৪ আগস্ট ১৯৯৯। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০০৭।
- ↑ "Scorecard – India V/s New Zealand, 1st test match" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০০৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Scorecard – India V/s New Zealand, 2nd test match" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০০৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Scorecard – India V/s New Zealand, 3rd test match" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo.com। ১৯ মে ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০০৭।
- ↑ "India V/s Australia – 1st Test Match – 1999/2000" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। ৭ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "India V/s Australia – 2nd Test Match – 1999/2000" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। ১২ মার্চ ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "India V/s Australia – 2nd Test Match – 1999/2000" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। ২০ জুলাই ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "VVS Laxman – The Aura of Unexpected feat" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। ৭ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Have faith in us, says Kapil Dev" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। ১৯ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "No Way but Up" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। ১১ এপ্রিল ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Ganguly's attitude heartening" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। ৭ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Cronje involved in match-fixing, allege Delhi police" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "United Cricket Board of South Africa statement on match fixing allegations" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। ৭ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "United Cricket board of South Africa release on match-fixing allegations – 2" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। ৮ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Indian police failed to follow diplomatic protocols as SA Government steps in over match-fixing allegations" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। ৮ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Hansie admits taking bribes" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Bacher: 'We were deceived'" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। ১২ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Prabhakar says ex-India captain, manager threw matches" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Prabhakar: 'I was offered Money'" (ইংরেজি ভাষায়)। The Outlook India। ১১ জুন ১৯৯৭। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Full Report – Chandrachud Commission" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ২০ এপ্রিল ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Full Report – Delhi high court admits PIL" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Calcutta high court summons ICC, BCCI, sports ministry" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Govt orders CBI probe into match-fixing" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "It is Kapil" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ৪ মে ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Will cricket on our TV look the same ever again?"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। India। ২৭ মে ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Kapil to continue" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ১১ মে ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "BCCI turns down Kapil's request to pull out of Asia Cup" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ৫ মে ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Kapil Dev to be replaced" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ১ আগস্ট ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Kapil Dev:Farewell Indian Cricket" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ১২ সেপ্টেম্বর ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Dhindsa summons Muthiah to Delhi" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ১ নভেম্বর ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "CBI Match-Fixing Investigation Report: Analysis on Kapil Dev" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ১ নভেম্বর ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Madhavan Report" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ২৮ নভেম্বর ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Madhavan Report – Azhar: I am not aware of Manoj bribing incident" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ২৮ নভেম্বর ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Madhavan Report – Ajay Jadeja: Kapil Dev was like my father" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ২৮ নভেম্বর ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Madhavan Report – Nayan Mongia: Kapil Dev was instrumental in getting me the Four Square Ad Contract" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ২৮ নভেম্বর ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Madhavan Report – Dr Ali Irani denies Kapil's offer to Prabhakar" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ। ২৮ নভেম্বর ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "A cricketing great who deserved a better end" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo.com। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০০৬।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- কোচ
- কপিল দেব
- মনোজ প্রভাকর
- ১৯৮৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল
- ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য নিষিদ্ধ হওয়া ক্রিকেটারদের তালিকা
| পূর্বসূরী অংশুমান গায়কোয়াড় |
ভারত জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ অক্টোবর, ১৯৯৯ - সেপ্টেম্বর, ২০০০ |
উত্তরসূরী অংশুমান গায়কোয়াড় |