বিষয়বস্তুতে চলুন

লেবানন জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
লেবানন অনূর্ধ্ব-২৩
দলের লোগো
ডাকনামঅলিম্পিক দল
অ্যাসোসিয়েশনলেবানীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
কনফেডারেশনএএফসি (এশিয়া)
সাব–কনফেডারেশনপশ্চিম এশীয় ফুটবল ফেডারেশন
ফিফা কোডLBN
ওয়েবসাইটthe-lfa.com
প্রথম জার্সি
দ্বিতীয় জার্সি
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা
 লেবানন ১–০ সিরিয়া 
(হায়দ্রাবাদ, ভারত; ৫ আগস্ট ১৯৯১)
বৃহত্তম জয়
 লেবানন ১১–০ আফগানিস্তান 
(উলসান, দক্ষিণ কোরিয়া; ৫ অক্টোবর ২০০২)
বৃহত্তম পরাজয়
 লেবানন ০–৫ ইরাক 
(বৈরুত, লেবানন; ৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭)
 সংযুক্ত আরব আমিরাত ৬–১ লেবানন 
(রিয়াদ, সৌদি আরব; ২২ মার্চ ২০১৯)
এশিয়ান গেমস
অংশগ্রহণ১ (২০০২-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যগ্রুপ পর্ব (২০০২)
আরব গেমস
অংশগ্রহণ১ (২০২৩-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যগ্রুপ পর্ব (২০২৩)
ডাব্লিউএএফএফ অনূর্ধ্ব-২৩ চ্যাম্পিয়নশিপ
অংশগ্রহণ৩ (২০২১-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যগ্রুপ পর্ব (২০২১)

লেবানন জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল (যা লেবানন অলিম্পিক ফুটবল দল অথবা সংক্ষেপে লেবানন অনূর্ধ্ব-২৩ নামে পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে লেবাননের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-২৩ দল, যার সকল কার্যক্রম লেবাননের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা লেবানীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। ১৯৯১ সালের ৫ই আগস্ট তারিখে, লেবানন অনূর্ধ্ব-২৩ প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; ভারতের হায়দ্রাবাদে অনুষ্ঠিত সিরিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ দলের বিরুদ্ধে উক্ত ম্যাচে লেবানন অনূর্ধ্ব-২৩ ১–০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল। অলিম্পিক দল নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় লেবাননের রাজধানী বৈরুতে অবস্থিত।[][]

এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপেও এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি। লেবানন অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত একবারও গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। মুহাম্মদ গাদ্দার, জাদ নুরুদ্দিন, হাসান মাতুক, মাহমুদ কজক এবং আব্দুল আবু খলিলের মতো খেলোয়াড়গণ লেবাননের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।

প্রতিযোগিতামূলক তথ্য

[সম্পাদনা]

গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক

[সম্পাদনা]
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক
সালপর্বঅবস্থানম্যাচজয়ড্রহারস্বগোবিগো
ফ্রান্স ১৯০০অংশগ্রহণ করেনি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯০৪
যুক্তরাজ্য ১৯০৮
সুইডেন ১৯১২
বেলজিয়াম ১৯২০
ফ্রান্স ১৯২৪
নেদারল্যান্ডস ১৯২৮
জার্মানি ১৯৩৬
যুক্তরাজ্য ১৯৪৮
ফিনল্যান্ড ১৯৫২
অস্ট্রেলিয়া ১৯৫৬
ইতালি ১৯৬০
জাপান ১৯৬৪
মেক্সিকো ১৯৬৮
পশ্চিম জার্মানি ১৯৭২
কানাডা ১৯৭৬
সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৮০
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৮৪
দক্ষিণ কোরিয়া ১৯৮৮
স্পেন ১৯৯২উত্তীর্ণ হয়নি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৬অংশগ্রহণ করেনি
অস্ট্রেলিয়া ২০০০উত্তীর্ণ হয়নি
গ্রিস ২০০৪
চীন ২০০৮
যুক্তরাজ্য ২০১২
ব্রাজিল ২০১৬
জাপান ২০২০
ফ্রান্স ২০২৪অনির্ধারিত
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০২৮
অস্ট্রেলিয়া ২০৩২
মোট০/২৭

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]