কথাসাহিত্যে মঙ্গল গ্রহ
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৩২ দিন আগে Jonoikobangali (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |

সূর্য থেকে দূরত্বের নিরিখে চতুর্থ গ্রহ মঙ্গল অন্ততপক্ষে সপ্তদশ শতকের মধ্যভাগ থেকে কথাসাহিত্যে একটি প্রেক্ষাপট হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। গ্রহবিজ্ঞানের উন্নতিও কথাসাহিত্যে এই গ্রহের চিত্রণকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। উনিশ শতকের শেষভাগে যখন চাঁদে প্রাণের অনুপস্থিতি সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা নিঃসংশয় হন, তখন এই গ্রহ কথাসাহিত্যে সর্বাধিক জনপ্রিয় মহাজাগতিক বস্তুতে পরিণত হয়। সেই যুগে সাহিত্যের যে ধারায় প্রধানত এই গ্রহ চিত্রিত হতে শুরু করে সেটি ছিল ইউটোপীয় কথাসাহিত্য। প্রায় একই সময়ে, মঙ্গল গ্রহে খালের উপস্থিতি সংক্রান্ত একটি ভ্রান্ত ধারণার উদ্ভব ঘটে এবং সেই ধারণা স্থান পায় কথাসাহিত্যেও। পার্সিভাল লোয়েল অনুমান করেছিলেন একটি প্রাচীন সভ্যতার অধিবাসীবৃন্দ সেইসব খাল নির্মাণ করেছে। তাঁর এই ধারণা জনপ্রিয়তাও লাভ করেছিল। এইচ. জি. ওয়েলসের দ্য ওয়ার অফ দ্য ওয়ার্ল্ডস উপন্যাসটির বিষয়বস্তু ছিল পৃথিবীতে অনিষ্টকারী মঙ্গল-গ্রহবাসীদের হামলার বিবরণ। ১৮৯৭ সালে প্রকাশিত এই গ্রন্থখানি কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে।
বিশ শতকের প্রথমার্ধ জুড়ে মঙ্গল গ্রহে জীবনের বিষয়টি কথাসাহিত্যে বার-বার ঘুরে-ফিরে এসেছে। পূর্ববর্তী শতকের শেষভাগে ইউটোপীয় কথাসাহিত্যে চিত্রিত উজ্জ্বল রূপটিকে অথবা ওয়েলসের প্রভাবে এই গ্রহবাসীদের অনিষ্টকারী রূপের চিত্রণকে বাদ দিলে, বুদ্ধিমান ও মানব-সদৃশ মঙ্গল-গ্রহবাসীর চিত্রণ জনপ্রিয়তা লাভ করে এডগার রাইস বারোজের বারসুম উপন্যাসমালার মাধ্যমে। লেই ব্র্যাকেট ও অন্যান্যরাও এইভাবেই মঙ্গল-গ্রহবাসীদের চিত্রিত করতে শুরু করেন। স্ট্যানলি বি. ওয়েনবামের "আ মার্শিয়ান ওডিসি" প্রভৃতি গল্পে এই গ্রহের আরও চমকপ্রদ জীবনচিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
মঙ্গল গ্রহে উপনিবেশ স্থাপনের বিষয়বস্তুটি বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে এই গ্রহের আদিনিবাসীদের নিয়ে গল্প লেখার প্রবণতাটিকে প্রতিস্থাপিত করে। এর কারণ এই সময় থেকে এই গ্রহের প্রাণের প্রতিকূল পরিমণ্ডলের প্রমাণ বিজ্ঞানীদের হাতে আসতে শুরু করে এবং ঘটনাক্রমে মঙ্গল অভিযাত্রী প্রোবগুলির পাঠানো তথ্যও সেই ধারণাকে সত্য বলে প্রমাণ করে। খুবই অল্প সংখ্যায় কয়েকটি রচনায় মঙ্গল গ্রহকে স্মৃতিমেদুর প্রণালীতে তখনও চিত্রিত করা হয়েছিল অবশ্য, তবে সেই ধারণা বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে পরিত্যক্ত বলে ঘোষিত হয়েছিল। এগুলির মধ্যে রে ব্র্যাডবেরির দ্য মার্শিয়ান ক্রনিকলস অন্যতম।
মানুষের বাসযোগ্য করে তোলার জন্য মঙ্গল গ্রহের পৃথিবীকরণ করাও কথাসাহিত্যের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়বস্তু। বিশ শতকের একেবারে শেষভাগে এই বিষয়বস্তুর সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য উদাহরণটি হল কিম স্ট্যানলি রবিনসনের মার্স ত্রয়ী। ১৯৯০-এর দশক জুড়ে স্পেস এক্সপ্লোরেশন ইনিশিয়েটিভের প্রতিক্রিয়াস্বরূপ প্রথম মঙ্গল গ্রহে মানব অভিযানের গল্প প্রকাশিত হয়। এরপর এই দশকের শেষার্ধে অন্যান্য মঙ্গলগামী মহাকাশযানের অভিযানের প্রেক্ষিতে নিকট-ভবিষ্যতে মঙ্গল অভিযান এবং এই গ্রহে বসতিস্থাপনের বিষয়টি বার-বার কথাসাহিত্যে উঠে আসতে শুরু করে। ২০০০ সালে কল্পবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ গ্যারি ওয়েস্টফাল অনুমান করেন যে, মঙ্গল গ্রহের প্রেক্ষাপটে রচিত কথাসাহিত্যধর্মী রচনার সংখ্যা পাঁচ হাজারেরও বেশি এবং সেই থেকে কথাসাহিত্যের নানা শাখায় ও গণমাধ্যমের নানা রূপে এই গ্রহটির প্রসঙ্গ বার-বার উঠে এসেছে। এর বিপরীতে মঙ্গল গ্রহের প্রাকৃতিক উপগ্রহ ফোবস ও ডিমোসের উল্লেখ কথাসাহিত্যে অত্যন্ত অল্প।
প্রথম যুগের চিত্রণ
[সম্পাদনা]
উনিশ শতকের আগে কথাসাহিত্যের একটি প্রধান প্রেক্ষাপট হিসেবে মঙ্গল গ্রহ বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করেনি। অবশ্য, সৌরজগতের বিভিন্ন স্থান পরিভ্রমণকে উপজীব্য করে রচিত কয়েকটি গল্পে এই গ্রহের কথাও উল্লিখিত হয়েছিল।[২][৩] কাল্পনিক গ্রহ পর্যটনকে উপজীব্য করে রচিত প্রথম বইটির নাম ইতিনেরারিয়াম একস্তাতিকাম (১৬৫৬)। আথানাসিয়াস কার্চারের লেখা এই বইটিতে মঙ্গল গ্রহকে একটি আগ্নেয়গিরি-সংকুল পতিত ভূমি হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে।[৪][৫][৬] ১৬৮৬ সালে প্রকাশিত অঁত্রেত্যাঁ স্যুর লা প্লুরালিতে দে মন্দ (কনভারসেশনস অন দ্য প্লুরালিটি অফ ওয়ার্ল্ডস) গ্রন্থে লেখক বার্নার ল্ বোভিয়ে দ্য ফঁতেনেল মঙ্গল গ্রহের সংক্ষিপ্ত উল্লেখ করেন; কিন্তু এই গ্রহটির সঙ্গে পৃথিবীর আনুমানিক সাদৃশ্যের ধারণা দ্বারা চালিত হয়ে গ্রহটিকে সাদামাটা বলে খারিজ করে দেন।[৪][৭] অষ্টাদশ শতকের মধ্যভাগে বিভিন্ন গ্রন্থে মঙ্গল গ্রহকে প্রেতাত্মাদের আস্তানা হিসেবে দেখানো হয়েছে। ১৭৫৫ সালে অজ্ঞাতনামা কোনও লেখকের রচিত আ ভয়েজ টু দ্য ওয়ার্ল্ড ইন দ্য সেন্টার অফ দি আর্থ গ্রন্থে দেখানো হয়েছে যে, মঙ্গল গ্রহ একটি স্বর্গতুল্য স্থান এবং সেখানে অন্যান্যদের সঙ্গে সম্রাট আলেকজান্ডার এক দ্বিতীয় জন্ম উপভোগ করছেন।[৮][৯] ১৭৫৮ সালে প্রকাশিত দে তেল্লুরিবুস ইন মুন্ডো নোস্ত্রো সোলারি (কনসার্নিং দি আর্থস ইন আওয়ার সোলার সিস্টেম) গ্রন্থে লেখক ইম্যানুয়েল সুইডেনবার্গ দেখিয়েছেন যে, এই গ্রহটিতে এমন এক শ্রেণীর জীব বাস করে, যাদের বৈশিষ্ট্য হল সততা ও নৈতিক গুণাবলী।[৪][৮][১০] ১৭৬৫ সালে প্রকাশিত ভোয়াজ দ্ মিলোর সেটঁ দঁ লে সেত্ প্লানেত (দ্য ভয়েজেস অফ লর্ড সিটন টু দ্য সেভেন প্ল্যানেটস) উপন্যাসে মারি-আন দ্য রুমিয়ে-রোবে দেখিয়েছেন যে, মঙ্গল গ্রহের এক যুদ্ধবিদ্ধস্ত প্রেক্ষাপটে ঘুরে বেড়াচ্ছে পুনর্জন্মপ্রাপ্ত সৈনিকেরা।[৮][১০][১১] সমগ্র উনিশ শতক জুড়ে অন্যান্য গ্রহের পাশাপাশি মঙ্গল গ্রহও কথাসাহিত্যে উঠে আসে। ১৮৩৯ সালে প্রকাশিত অজ্ঞাতনামা কোনও লেখকের আ ফ্যান্টাসটিক্যাল এক্সকারশন ইনটু দ্য প্ল্যানেটস উপন্যাসে দেখানো হয়েছে যে, মঙ্গল গ্রহ দুই রোমান দেবতা মার্স ও ভালকানের মধ্যে বিভক্ত হয়ে গিয়েছে।[৪] ১৮৭৩ সালে অপর কোনও অজ্ঞাতনামা লেখকের রচিত আ ন্যারেটিভ অফ দ্য ট্রাভেলস অ্যান্ড অ্যাডভেঞ্চারস অফ পল এরমন্ট অ্যামং দ্য প্ল্যানেটস উপন্যাসে দেখানো হয়েছে যে, এই গ্রহ ঠিক অন্যান্য গ্রহগুলির মতো নয়; বরং সাংস্কৃতিক দিক থেকে পৃথিবীরই অনুরূপ।[২][১২] ১৮৮৩ সালে প্রকাশিত এলরিয়েল, অর আ ভয়েজ টু আদার ওয়ার্ল্ডস উপন্যাসে লেখক ডব্লিউ. এস. ল্যাক-জ্যরমা দেখিয়েছেন যে, শুক্র গ্রহ থেকে আগত এক পর্যটক পৃথিবীবাসীদের কাছে মঙ্গল গ্রহের সমাজের বিস্তারিত বিবরণ প্রদান করছে।[১৩] কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যে মঙ্গল গ্রহকে প্রেক্ষাপট হিসেবে ব্যবহার করে লেখা প্রথম রচনাটি হল ১৮৮০ সালে প্রকাশিত পার্সি গ্রেগের উপন্যাস অ্যাক্রস দ্য জোডিয়াক।[১৪]
কথাসাহিত্য পৃথিবী-বহিঃস্থ স্থানগুলির মধ্যে মঙ্গল গ্রহই সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয়তা অর্জন করে উনিশ শতকের শেষভাগে। কারণ, এই সময়ই স্পষ্ট হয়েছিল যে চাঁদে প্রাণের অস্তিত্ব নেই।[২][১৫][১৬] এই সময়পর্বে কথাসাহিত্যে বার-বার ফিরে আসা একটি বিষয়বস্তু ছিল মঙ্গল গ্রহে পুনর্জন্ম গ্রহণ, যা সাধারণভাবে অতিলৌকিক বিষয়বস্তু এবং বিশেষত মঙ্গল গ্রহের সঙ্গে সেটির সম্পর্কের নিরিখে সাধারণ পাঠকদের আগ্রহের প্রতিফলন ঘটায়।[২][১৫][১৭] ১৮৮৯ সালে প্রকাশিত ইউরেনি উপন্যাসে ক্যামিল ফ্লেমারিয়ন দেখিয়েছেন যে, মানুষ মৃত্যু-পরবর্তী জীবনের অঙ্গ হিসেবে মঙ্গল গ্রহে পুনর্জন্ম গ্রহণ করছে।[১০][১৫] ১৮৯৬ সালে প্রকাশিত ডেব্রেক: দ্য স্টোরি অফ অ্যান ওল্ড ওয়ার্ল্ড উপন্যাসে জেমস কোয়েন দেখিয়েছেন যে, জিউস সেখানে পুনর্জন্ম প্রাপ্ত হয়েছেন।[২][১৫] ১৯০৩ সালে প্রকাশিত দ্য সার্টেইনটি অফ আ ফিউচার লাইফ ইন মার্স উপন্যাসে লেখন লুই পোপ গ্রেটাক্যাপ দেখিয়েছেন, কীভাবে উপন্যাসের প্রধান চরিত্রটই মঙ্গল গ্রহে তাঁর মৃত পিতার থেকে মর্স কোডে একটি বার্তা পাচ্ছেন।[২][১৫][১৭][১৮] অন্যান্য যে-সব অতিলৌকিক বিষয়ে এই ধরনের গল্পে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল গ্রেগের অ্যাক্রস দ্য জোডিয়াক-এ টেলিপ্যাথি এবং এডওয়ার্ড বেলানির লেখা এবং ১৮৮৬ সালে প্রকাশিত "দ্য ব্লাইন্ডম্যান’স ওয়ার্ল্ড" গল্পে পূর্বজ্ঞানের উল্লেখ।[৮]
এই সময়পর্বে বিভিন্ন বার-বার পুনরাবৃত্ত লক্ষণা (tropes) সাহিত্যের সঙ্গে পরিচিত হয়ে ওঠে। সেগুলির অন্যতম ছিল মঙ্গল গ্রহের বিভিন্ন স্থানীয় নামের ব্যবহার। যেমন হিউজ ম্যাককোলের মিস্টার স্ট্রেঞ্জার’স সিলড প্যাকেট (১৮৮৯) উপন্যাসে গ্লিনট্যান, রবার্ড ডি. ব্রেইনির মেসেজেস ফ্রম মার্স, বাই এইড অফ দ্য টেলিস্কোপ প্ল্যান্ট (১৮৯২) উপন্যাসে ওরোন এবং এডগার রাইস বারোজের এ প্রিন্সেস অফ মার্স (১৯১২) উপন্যাসে বারসুম। এই প্রবণতা পরবর্তীকালেও বজায় ছিল। যেমন, সি. এস. লুইসের আউট অফ দ্য সাইলেন্ট প্ল্যানেট (১৯৩৮) উপন্যাসে দেখা যায় এই গ্রহকে মালাকান্দ্রা নামে উল্লেখ করা হয়েছে।[১৯] অনেক কাহিনীতে দেখা যায়, মঙ্গল-গ্রহবাসীরা পৃথিবীর ভাষাগুলিতে কথা বলছে এবং সেখানে বিভিন্ন স্তরের অযৌক্তিকতার ব্যাখ্যাও প্রদান করা হয়েছে। এলসওয়ার্থ ডগলাসের ফ্যারাও’জ ব্রোকার (১৮৯৯) উপন্যাসে দেখা যায়, মঙ্গল-গ্রহবাসীরা হিব্রু ভাষায় কথা বলছে। কারণ, এই উপন্যাসে দেখানো হয়েছে যে, পৃথিবী ও মঙ্গল গ্রহ কয়েক হাজার বছর দেরিতে একই ঐতিহাসিক কালপর্যায়ের মধ্য দিয়ে গিয়েছে এবং বর্তমান মঙ্গলে বাইবেলীয় মিশরে ইজরায়েলীয়দের বন্দিদশার যুগ চলছে। জর্জ গ্রিফিথের আ হানিমুন ইন স্পেস (১৯০১) উপন্যাসে দেখানো হয়েছে যে, মঙ্গল-গ্রহবাসীরা ইংরেজি বলতে পারে, কারণ তারা স্বীকার করে যে ইংরেজি ভাষা হল সর্বাপেক্ষা সুবিধাজনক একটি ভাষা। মার্সিনাস রোসির আ ট্রিপ টু মার্স (১৯২০) উপন্যাসে দেখা যায়, মঙ্গল-গ্রহবাসীরা লাতিন ভাষায় কথা বলছে। কারণ, ৭৯ খ্রিস্টাব্দে মাউন্ট ভিসুভিয়াসের অগ্নুৎপাতের ফলে একজন রোমান সেখানে উড়ে এসে পড়েছিলেন এবং লাতিন ভাষাকে নিয়ে গিয়েছিলেন সেই গ্রহে। [২০] প্রায়শই মঙ্গল-গ্রহবাসীদের মধ্যে একটি জাতিগত পদমর্যাদাক্রমের অস্তিত্বের বিষয়টিও প্রদর্শিত হয়েছে:[২১] গুস্তাভাস ডব্লিউ. পোপের জার্নি টু মার্স (১৮৯৪) উপন্যাসে দেখানো হয়েহছে যে, বিভিন্ন গাত্রবর্ণের (লাল, নীল ও হলুদ) মঙ্গল-গ্রহবাসীরা এক কঠোর অসবর্ণ বিবাহ-বিরোধী আইনের অধীনস্থ;[২০] রোসির আ ট্রিপ টু মার্স-এ দেখা যায়, মঙ্গল-গ্রহবাসীদের একটি অংশ বর্ণিত হয়েছে “আমাদের অধস্তন জাতিগোষ্ঠী, তোমাদের পৃথিবীবাসী নিগ্রোদের মতো” বলে;[২০] এবং বারোজের বারসুম উপন্যাসমালায় দেখা যায় যে, লাল, সবুজ, হলুদ ও কালো মঙ্গল-গ্রহবাসীদের এবং সেই সঙ্গে মঙ্গল গ্রহের পূর্বতন উন্নত সভ্যতার স্রষ্টা তথা বর্তমানে বিলুপ্ত একটি শ্বেতাঙ্গ জাতির কথাও বলা হয়েছে।[২২][২৩]
ভ্রমণের উপায়
[সম্পাদনা]মানুষ কীভাবে মঙ্গল গ্রহে গিয়ে পৌঁছালো, সেই প্রশ্নের উত্তর বিভিন্ন ভাবে দেওয়া হয়েছে: মার্ক উইকসের টু মার্স ভায়া দ্য মুন: অ্যান অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল স্টোরি (১৯১১) উপন্যাসে দেখা যায় মহাকাশযানের মাধ্যমে মানুষ পৌঁছেছে মঙ্গল গ্রহে।[২৪] কিন্তু তারও আগে এডউইন লেস্টার আর্নল্ডের লেফট্যানেন্ট গালিভার জোনস: হিজ ভ্যাকেশনস (১৯০৫) উপন্যাসে দেখা গিয়েছে যে উড়ন্ত গালিচার মাধ্যমে মানুষ মঙ্গল গ্রহে যাচ্ছে।[১৪][১৮][২০] আ ন্যারেটিভ অফ দ্য ট্রাভেলস অ্যান্ড অ্যাডভেঞ্চারস অফ পল এরমন্ট অ্যামং দ্য প্ল্যানেটস-এ যাতায়াতের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে বেলুন।[২] আবার অ্যালিস ইলগেনফ্রিৎজ জোনস ও এলা রবিনসন মার্চেন্টের (এঁরা দুজনে একসঙ্গে "টু উইমেন অফ দ্য ওয়েস্ট" নামে লিখতেন) আনভেইলিং আ প্যারালাল: আ রোম্যান্স (১৮৯৩) উপন্যাসে ব্যবহার করা হয়েছে "এরোপ্লেন"।[২৪] রিচার্ড গ্যানথনির আ মেসেজ ফ্রম মার্স নাটকে দেখানো হয়েছে যে, মানুষ স্বপ্নে গিয়েছে মঙ্গল গ্রহে।[২৪] বারোজের "আ প্রিন্সেস অফ মার্স"-এ সূক্ষ্মদেহ স্থানান্তরণের মাধ্যমে টেলিপোর্টেশন ছিল যাতায়াতের উপায়।[২৫][২৬] আবার ব্রেইনির মেসেজেস ফ্রম মার্স, বাই এইড অফ দ্য টেলিস্কোপ প্ল্যান্ট এবং পোলিশ কল্পবিজ্ঞান লেখক ওয়ালডিস্ল উমিনস্কি রচিত [[টু দি আননোন ওয়ার্ল্ডস (১৮৯৪) উপন্যাসে দেখা যায় পৃথিবীতে অবস্থান করেই দূরপাল্লার যোগাযোগরক্ষাকারী যন্ত্রের মাধ্যেম দুই গ্রহের মধ্যে যোগাযোগ সাধিত হয়েছে।[২][১৩][২৭][২৮] গ্রেগের অ্যাক্রস দ্য জোডিয়াক, ম্যাককোলের মিস্টার স্ট্রেঞ্জার’স সিলড প্যাকেট এবং [[রবার্ট ক্রোমি|রবার্ট ক্রোমির আ প্লাঞ্জ ইনটু স্পেস (১৮৯০) উপন্যাসের মতো কয়েকটি রচনায় প্রতি-মহাকর্ষের বিষয়টিও উঠে এসছে।[৮][১৮][২৯] কখনও কখনও আবার যাতায়াতের মাধ্যমটির কথা উল্লেখই করা হয়নি।[২৪] কয়েকটি গল্পে আবার দেখানো হয়েছে মঙ্গল-গ্রহবাসীরা এসে উপস্থিত হয়েছে পৃথিবীতে। এমন গল্পের উদাহরণ হিসেবে টমাস ব্লটের (উইলিয়াম সিম্পসনের ছদ্মনাম) দ্য ম্যান ফ্রম মার্স: হিজ মর্যালস, পলিটিকস অ্যান্ড রিলিজিয়ন (১৮৯১) এবং হেনরি ওলরিকের আ সিটিলেস অ্যান্ড কান্ট্রিলেসস ওয়ার্ল্ড (১৮৯৩) উপন্যাস দুটির নাম করা যায়।[২][২৪]
খাল
[সম্পাদনা]A clement twilight zone on a synchronously rotating Mercury, a swamp-and-jungle Venus, and a canal-infested Mars, while all classic science-fiction devices, are all, in fact, based upon earlier misapprehensions by planetary scientists. (অনুবাদ: সমলয়ে আবর্তনশীল বুধ গ্রহে মৃদু গোধূলি অঞ্চল, জঙ্গল ও জলাভূমিতে আকীর্ণ শুক্র গ্রহ এবং খালে-ভরা মঙ্গল গ্রহ, অন্যদিকে সকল ধ্রুপদি কল্পবিজ্ঞান-কাহিনীর উপাদানগুলি বাস্তবে গ্রহবিজ্ঞানীদের পূর্বকালের ভ্রান্ত অনুমানগুলির ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে।)
কার্ল সেগান, ১৯৭৮[৩০]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- সংস্কৃতিতে মঙ্গল গ্রহ
- মঙ্গল গ্রহের প্রেক্ষাপটে নির্মিত চলচ্চিত্রে তালিকা
- গ্রেট সায়েন্স ফিকশন স্টোরিজ অ্যাবাউট মার্স – ১৯৬৬ সালে প্রকাশিত ছোটোগল্প সংকলন
পাদটীকা
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;Webbনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - 1 2 3 4 5 6 7 8 9 কিলহেফার, রবার্ট কে. জে.; স্টেবলফোর্ড, ব্রায়ান; ল্যাংফোর্ড, ডেভিড (২০২৪)। "মার্স"। ক্লুট, জন; ল্যাংফোর্ড, ডেভিড; স্লেইট, গ্রাহাম (সম্পাদকগণ)। দি এনসাইক্লোপিডিয়া অফ সায়েন্স ফিকশন (4th সংস্করণ)। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০২৪।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;WestfahlMarsনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - 1 2 3 4 ক্রসলি, রবার্ট (২০১১)। "ড্রিমওয়ার্ল্ডস অফ থে টেলিস্কোপ"। ইম্যাজিনিং মার্স: আ লিটারারি হিস্ট্রি (ইংরেজি ভাষায়)। ওয়েসলেয়ান ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃ. ২৪–২৬, ২৯–৩৪। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮১৯৫-৬৯২৭-১।
But Mars holds little interest for the Marquise and the philosopher. The few data generated by seventeenth-century science suggest that Mars is so similar to Earth that it "isn't worth the trouble of stopping there". Martians, it would seem, are probably too much like us to afford many of the pleasures of novelty that other habitable worlds promised. (অনুবাদ: মার্কুইস এবং দার্শনিকবৃন্দ মঙ্গল গ্রহের বিষয়ে বিশেষ আগ্রহ প্রকাশ করতেন না। সপ্তদশ শতকের বিজ্ঞাম যে অল্প তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছিল, তা এমন এক ধারণাই দেয় যে, মঙ্গল গ্রহ পৃথিবী-সদৃশই একটি গ্রহ। সেখানে "পদার্পণ করার কষ্টস্বীকার করা সার্থক" হতে পারে। মনে হয়েছিল যে, মঙ্গল-গ্রহবাসীরাও খুব সম্ভবত আমাদেরই মতো অন্যান্য বাসযোগ্য জগতের সুফলগুলি উপভোগ করে।)
- ↑ স্টেবলফোর্ড, ব্রায়ান (২০০৩)। "সায়েন্স ফিকশন বিফোর দ্য জেন্র্"। জেমস, এডওয়ার্ড; মেন্ডেলসন, ফারাহ্ (সম্পাদকগণ)। দ্য কেমব্রিজ কমপ্যানিয়ন টু সায়েন্স ফিকশন (ইংরেজি ভাষায়)। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃ. ১৬। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২১-০১৬৫৭-৫।
- ↑ উদিয়াস, অগাস্তিন (২০২১)। "আথানাসিয়াস কাচ্চার'স ভিশন অফ দ্য ইউনিভার্স: দি একস্ট্যাটিক হেভেনলি জার্নি"। কমপ্লুটেন্স ইউনিভার্সিটি অফ মাদ্রিদ। পৃ. ১১। ২১ জুন ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২২।
- ↑ রবার্টস, অ্যাডাম (২০১৬)। "সেভেনটিনথ-সেঞ্চুরি এসএফ"। দ্য হিস্ট্রি অফ সায়েন্স ফিকশন। প্যালগ্রেভ হিস্ট্রিজ অফ লিটারেচার (2nd সংস্করণ)। প্যালগ্রেভ ম্যাকমিলান। পৃ. ৬৫। ডিওআই:10.1057/978-1-137-56957-8_4। আইএসবিএন ৯৭৮-১-১৩৭-৫৬৯৫৭-৮। ওসিএলসি 956382503।
- 1 2 3 4 5 উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;AshleyLostMarsনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ব্লেইলার, এভারেট ফ্র্যাংকলিন (১৯৯০)। "[অ্যানোনিমাস]"। সায়েন্স-ফিকশন, দি আর্লি ইয়ারস: আ ফুল ডেসক্রিপশন অফ মোর দ্যান ৩,০০০ সায়েন্স-ফিকশন স্টোরিজ ফ্রম আর্লিয়েস্ট টাইমস টু দি অ্যাপিয়ারেন্স অফ দ্য জেন্র্ ম্যাগাজিনস ইন ১৯৩০: উইথ অথর, টাইটেল, অ্যান্ড মোটিফ ইনডেক্সেজ (ইংরেজি ভাষায়)। রিচার্ড জে. ব্লেইলারের সহযোগিতায়। কেন্ট স্টেট ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃ. ৭৮০–৭৮১। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮৭৩৩৮-৪১৬-২।
- 1 2 3 স্টেবলফোর্ড, ব্রায়ান (২০০৬)। "মার্স"। সায়েন্স ফ্যাক্ট অ্যান্ড সায়েন্স ফিকশন: অ্যান এনসাইক্লোপিডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস। পৃ. ২৮১–২৮৪। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৪১৫-৯৭৪৬০-৮।
- ↑ ক্লুট, জন (২০২২)। "দ্য রুমিয়ে-রোবে, মারি-আন"। ক্লুট, জন; ল্যাংফোর্ড, ডেভিড; স্লেইট, গ্রাহাম (সম্পাদকগণ)। দি এনসাইক্লোপিডিয়া অফ সায়েন্স ফিকশন (4th সংস্করণ)। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৩।
- ↑ ব্লেইলার, এভারেট ফ্র্যাংকলিন (১৯৯০)। "এরমন্ট, পল (অচিহ্নিত ছদ্মনাম)"। সায়েন্স-ফিকশন, দি আর্লি ইয়ারস: আ ফুল ডেসক্রিপশন অফ মোর দ্যান ৩,০০০ সায়েন্স-ফিকশন স্টোরিজ ফ্রম আর্লিয়েস্ট টাইমস টু দি অ্যাপিয়ারেন্স অফ দ্য জেন্র্ ম্যাগাজিনস ইন ১৯৩০: উইথ অথর, টাইটেল, অ্যান্ড মোটিফ ইনডেক্সেজ (ইংরেজি ভাষায়)। রিচার্ড জে. ব্লেইলারের সহযোগিতায়। কেন্ট স্টেট ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃ. ৫–৬। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮৭৩৩৮-৪১৬-২।
- 1 2 ক্রসলি, রবার্ট (২০১১)। "ইনভেন্টিং আ নিউ মার্স"। ইমেজিং মার্স: আ লিটারারি হিস্টি (ইংরেজি ভাষায়)। ওয়েসলেয়ান ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃ. ৩৭–৬৭। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮১৯৫-৬৯২৭-১।
- 1 2 হোতাকাইনেন, মারকুস (২০১০)। "লিটল গ্রিন পার্সনস"। মার্স: ফ্রম মিথ অ্যান্ড মিস্ট্রি টু রিসেন্ট ডিসকভারিজ (ইংরেজি ভাষায়)। স্প্রিংগার সায়েন্স অ্যান্ড বিজনেস মিডিয়া। পৃ. ২০১–২১৬। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৩৮৭-৭৬৫০৮-২।
- 1 2 3 4 5 উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;MarkleyTurnOfTheCenturyনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;CrossleyWellsনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - 1 2 ক্রসলি, রবার্ট (২০১১)। "মার্স অ্যান্ড দ্য প্যারানর্ম্যাল"। ইমেজিং মার্স: আ লিটারারি হিস্ট্রি (ইংরেজি ভাষায়)। ওয়েসলেয়ান ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃ. ১২৯–১৩১, ১৩৮–১৪০। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮১৯৫-৬৯২৭-১।
- 1 2 3 উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;Websterনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;CrossleyBestTraditionনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - 1 2 3 4 ক্রসলি, রবার্ট (২০১১)। "ম্যাসকিউলিনিস্ট ফ্যান্টাসিজ"। ইম্যাজিনিং মার্স: আ লিটারারি হিস্ট্রি (ইংরেজি ভাষায়)। ওয়েসলেয়ান ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃ. ১৪৯–১৬৭। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮১৯৫-৬৯২৭-১।
- ↑ সিড, ডেভিড (২০১১)। "এলিয়েন এনকাউন্টারস"। সায়েন্স ফিকশন: আ ভেরি শর্ট ইন্ট্রোডাকশন (ইংরেজি ভাষায়)। ওইউপি অক্সফোর্ড। পৃ. ২৮–২৯। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-১৬২০১০-২।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;MarkleyLimitsOfImaginationনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;NewellLamontনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - 1 2 3 4 5 উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;CrossleyUtopiaনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;GreenwoodMarsনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ হারপোল্ড, টেরি (২০১৪)। "হোয়ার ইজ ভার্ন'স মার্স?"। হেন্ডরিক্স, হাওয়ার্ড ভি.; স্লাসার, জর্জ; র্যাবকিন, এরিক এস. (সম্পাদকগণ)। ভিশনস অফ মার্স: এসেজ অন দ্য রেড প্ল্যানেট ইন ফিকশন অ্যান্ড সায়েন্স (ইংরেজি ভাষায়)। ম্যাকফারল্যান্ড। পৃ. ৩২। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৭৮৬৪-৮৪৭০-৬।
In Edgar Rice Burroughs's novels, John Carter travels to Barsoom by means of "astral projection," a way of moving the mind without moving the body. (অনুবাদ: এডগার রাইস বারোজের উপন্যাসগুলিতে দেখা যায়, জন কার্টার বারসুমে যাচ্ছে "সূক্ষ্মদেহ স্থানান্তরণ"-এর মাধ্যমে, এই পদ্ধতিতে শরীরের স্থানান্তরণ ছাড়াও মনের স্থানান্তরণ সম্ভব হয়েছে।)
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;MarsAntologiaPolskiejFantastykiনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ কোনিকজ্নি, পিয়ত্র (২০২৪)। "উমিনস্কি, ওয়াল্ডিস্ল"। ক্লুট, জন; ল্যাংফোর্ড, ডেভিড; স্লেইট, গ্রাহাম (সম্পাদকগণ)। দি এনসাইক্লোপিডিয়া অফ সায়েন্স ফিকশন (4th সংস্করণ)। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২৪।
- ↑ ব্যাক্সটার, স্টিফেন (শরৎ ১৯৯৬)। "মার্শিয়ান ক্রনিকলস: ন্যারেটিভস অফ মার্স ইন সায়েন্স অ্যান্ড এসএফ"। ফাউন্ডেশন। নং ৬৮। সায়েন্স ফিকশন ফাউন্ডেশন। পৃ. ৫–১৬। আইএসএসএন 0306-4964।
- ↑ সেগান, কার্ল (২৮ মে ১৯৭৮)। "গ্রোয়িং আপ উইথ সায়েন্স ফিকশন"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331। ১২ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০২২।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- বই
- ক্লার্ক, স্টুয়ার্ট, সম্পাদক (২০২২)। দ্য বুক অফ মার্স: অ্যান অ্যান্থোলজি অফ ফ্যাক্ট অ্যান্ড ফিকশন (ইংরেজি ভাষায়)। ব্লুমসবেরি পাবলিশিং। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৮০১১০-৯২৯-১।
- ক্রসলি, রবার্ট (২০১১)। ইম্যাজিনিং মার্স: আ লিটারারি হিস্ট্রি (ইংরেজি ভাষায়)। ওয়েসলেয়ান ইউনিভার্সিটি প্রেস। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮১৯৫-৬৯২৭-১।
- হেন্ডরিক্স, হাওয়ার্ড ভি.; স্লাসার, জর্জ; র্যাবকিন, এরিক এস., সম্পাদকগণ (২০১৪)। ভিশনস অফ মার্স: এসেজ অন দ্য রেড প্ল্যানেট ইন ফিকশন অ্যান্ড সায়েন্স (ইংরেজি ভাষায়)। ম্যাকফারল্যান্ড। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৭৮৬৪-৮৪৭০-৬।
- জেনার, নিকি (২০১৭)। ফোর্থ রক ফ্রম দ্য সান: দ্য স্টোরি অফ মার্স (ইংরেজি ভাষায়)। ব্লুমসবেরি পাবলিশিং। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৭২৯-২২৫১-৯।
- মার্কলি, রবার্ট (২০০৫)। ডাইং প্ল্যানেট: মার্স ইন সায়েন্স অ্যান্ড দি ইম্যাজিনেশন (ইংরেজি ভাষায়)। ডিউক ইউনিভার্সিটি প্রেস। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮২২৩-৮৭২৭-৫।
- মে, অ্যান্ড্রু (২০১৭)। ডেস্টিনেশন মার্স: দ্য স্টোরি অফ আওয়ার কোয়েস্ট টু কনকার দ্য রেড প্ল্যানেট (ইংরেজি ভাষায়)। আইকন বুকস। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৭৮৫৭৮-২২৬-৮।
- মিলার, টমাস কেন্ট (২০১৬)। মার্স ইন দ্য মুভিজ: আ হিস্ট্রি (ইংরেজি ভাষায়)। ম্যাকফারল্যান্ড। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৭৬৬-২৬২৬-০।
- মর্টন, অলিভার (২০১২)। ম্যাপিং মার্স: সায়েন্স, ইম্যাজিনেশন অ্যান্ড দ্য বার্থ অফ আ ওয়ার্ল্ড (ইংরেজি ভাষায়)। হার্পারকলিনস পাবলিশার্স। আইএসবিএন ৯৭৮-০-০০-৭৩৯৭০৫-১।
- র্যাবকিন, এরিক এস. (২০০৫)। মার্স: আ ট্যুর অফ দ্য হিউম্যান ইম্যাজিনেশন (ইংরেজি ভাষায়)। গ্রিনউড পাবলিশিং গ্রুপ। আইএসবিএন ৯৭৮-০-২৭৫-৯৮৭১৯-০।
- শিনডেল, ম্যাথিউ (২০২৩)। ফর দ্য লাভ অফ মার্স: আ হিউম্যান হিস্ট্রি অফ দ্য রেড প্ল্যানেট (ইংরেজি ভাষায়)। ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো প্রেস। আইএসবিএন ৯৭৮-০২২৬৮২১৮৯৪।
- স্ট্যানলি, ও'ব্রায়ান; মিশালস্কি, নিকি এল.; রথ, লেন "ডক"; জানি, স্টিফেন জে. (২০১৮)। মার্শিয়ান পিকচার্স: অ্যানালাইজিং দ্য সিনেমা অফ দ্য রেড প্ল্যানেট (ইংরেজি ভাষায়)। ম্যাকফারল্যান্ড। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৭৬৬-৩১৭০-৭।
- বিশ্বকোষের ভুক্তি
- কিলহেফার, রবার্ট কে. জে.; স্টেবলফোর্ড, ব্রায়ান; ল্যাংফোর্ড, ডেভিড (২০২৪)। "মার্স"। ক্লুট, জন; ল্যাংফোর্ড, ডেভিড; স্লেইট, গ্রাহাম (সম্পাদকগণ)। দি এনসাইক্লোপিডিয়া অফ সায়েন্স ফিকশন (4th সংস্করণ)। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০২৩।
- স্টেবলফোর্ড, ব্রায়ান (২০০৬)। "মার্স"। সায়েন্স ফ্যাক্ট অ্যান্ড সায়েন্স ফিকশন: অ্যান এনসাইক্লোপিডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস। পৃ. ২৮১–২৮৪। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৪১৫-৯৭৪৬০-৮।
- ওয়েস্টফাল, গ্যারি (২০০৫)। "মার্স"। ওয়েস্টফাল, গ্যারি (সম্পাদক)। [[দ্য গ্রিনউড এনসিক্লোপিডিয়া অফ সায়েন্স ফিকশন অ্যান্ড ফ্যান্টাসি: থিমস, ওয়ার্কস, অ্যান্ড ওয়ান্ডারস]] (ইংরেজি ভাষায়)। গ্রিনউড পাবলিশিং গ্রুপ। পৃ. ৪৯৯–৫০১। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৩১৩-৩২৯৫২-৪।
- ওয়েস্টফাল, গ্যারি (২০২১)। "মার্স অ্যান্ড মার্শিয়ানস"। সায়েন্স ফিকশন লিটারেচার থ্রু হিস্ট্রি: অ্যান এনসাইক্লোপিডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। এবিসি-ক্লিও। পৃ. ৪২৭–৪৩০। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৪০৮-৬৬১৭-৩।
- প্রবন্ধ, নিবন্ধ ও বইয়ের অধ্যায়
- অ্যাশলি, মাইক (২০১৮)। "ইন্ট্রোডাকশন"। অ্যাশলি, মাইক (সম্পাদক)। লস্ট মার্স: স্টোরিজ ফ্রম দ্য গোল্ডেন এজ অফ দ্য রেড প্ল্যানেট (ইংরেজি ভাষায়)। ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো প্রেস। পৃ. ৭–২৬। আইএসবিএন ৯৭৮-০-২২৬-৫৭৫০৮-৭।
- বাকোস, জুরাজ (২০১৬)। সুক, জ্যঁ (সম্পাদক)। "নরথ্রপ ফ্রাই ফ্লাইজ টু মারস: থিওরি অফ মোডস অ্যাক্রস মার্শিয়ান ফিকশন" (পিডিএফ)। হ্রাডেক ক্রালভ জার্নাল অফ অ্যাংলোফোন স্টাডিজ। ৩ (১): ২০–২৫। আইএসএসএন 2336-3347।
- Ballero, Silvia Kuno (৩১ জুলাই ২০১৮)। "Visioni di Marte" [Visions of Mars]। Il Tascabile (ইতালীয় ভাষায়)। ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০২৩।
- ব্যাক্সটার, স্টিফেন (শরৎ ১৯৯৬)। "মার্শিয়ান ক্রনিকলস: ন্যারেটিভস অফ মার্স ইন সায়েন্স অ্যান্ড এসএফ"। ফাউন্ডেশন। নং ৬৮। সায়েন্স ফিকশন ফাউন্ডেশন। পৃ. ৫–১৬। আইএসএসএন 0306-4964।
- বুকার, এম. কেইথ (২০২০)। "মার্স"। হিস্টোরিক্যাল ডিকশনারি অফ সায়েন্স ফিকশন সিনেমা (ইংরেজি ভাষায়) (Second সংস্করণ)। রোম্যান অ্যান্ড লিটলফিল্ড। পৃ. ২৭৪–২৭৬। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৫৩৮১-৩০১০-০।
- ক্যালাঞ্চি, আলেসান্দ্রা (২০২২)। "আউট অফ এক্সসেপশন, ইনটু এমারজেন্সি: ফাস্ট-ফরওয়ার্ড টু আর্থ জিরো" (পিডিএফ)। আরএসএ জার্নাল (৩৩)। এআইএসএনএ: ২৯–৪৬। ওসিএলসি 742528412।
- ক্যাম্বিয়াস, জেমস এল. (২০০২)। "মার্স অবজার্ভড"। গার্পস মার্স (ইংরেজি ভাষায়)। স্টিভ জ্যাকসন গেমস। পৃ. ৫–১২। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৫৫৬৩৪-৫৩৪-০।
- ক্লুট, জন (১৯৯৫)। "হিস্টোরিক্যাল কনটেক্সট: দ্য রেড প্ল্যানেট"। সায়েন্স ফিকশন: দি ইলাস্ট্রেটেড এনসাইক্লোপিডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। হিউম্যান অ্যান্ড রুসো। পৃ. ৯৪–৯৫। আইএসবিএন ০-৭৯৮১-৩৪৩৫-৬।
- ক্রসলি, রবার্ট (শীত ২০০৪)। "এইচ. জি. ওয়েলস, ভিশনারি টেলিস্কোপস, অ্যান্ড দ্য 'ম্যাটার অফ মার্স'"। ফিলোলজিক্যাল কোয়ার্টারলি। ৮৩ (১)। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়: ৮৩–১১৪। আইএসএসএন 0031-7977। প্রোকুয়েস্ট 211162206।
- ক্রসলি, রবার্ট (২০০০)। "সাইন, সিম্বল, পাওয়ার: দ্য নিউ মার্শিয়ান নভেল"। স্যান্ডিসন, অ্যালান; ডিংলি, রবার্ট (সম্পাদকগণ)। হিস্ট্রিজ অফ দ্য ফিউচার: স্টাডিজ ইন ফ্যাক্ট, ফ্যান্টাসি অ্যান্ড সায়েন্স ফিকশন (ইংরেজি ভাষায়)। স্প্রিংগার। পৃ. ১৫২–১৬৭। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪০৩৯-১৯২৯-৮।
- ক্রসলি, রবার্ট (আগস্ট ২০১২)। "হোয়াই আর্থলিংস আর অ্যাট্রাক্টেড টু মার্স"। স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন। আইএসএসএন 0037-7333। ২৯ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
- ফেটার, পল (২০১৩)। "'সাম ইডেন লস্ট ইন স্পেস': দি ওয়াইডার কনটেক্সটস অফ ফ্রেডেরিক ফিলিপ গ্রোভ'স 'দ্য লেজেন্ড অফ প্ল্যানেট মার্স' (১৯১৫)" (পিডিএফ)। সায়েন্স ফিকশন: দি ইন্টারডিসিপ্লিনারি জেন্র্। ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত (পিডিএফ)।
- ফ্র্যাকনোই, অ্যান্ড্রু (জানুয়ারি ২০২৪)। "সায়েন্স ফিকশন স্টোরিজ উইথ গুড অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড ফিজিক্স: আ টপিক্যাল ইনডেক্স" (PDF)। অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি অফ দ্য প্যাসিফিক (৭.৩ সংস্করণ)। পৃ. ১১–১২। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত (PDF)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২৪।
- হার্টজম্যান, মার্ক (২০২০)। "মার্স ইনভেডস পপ কালচার"। দ্য বিগ বুক অফ মার্স: ফ্রম এনশিয়েন্ট ইজিপ্ট টু দ্য মার্শিয়ান, আ ডিপ-স্পেস ডাইভ ইনটু আওয়ার অবসেশন উইথ দ্য রেড প্ল্যানেট (ইংরেজি ভাষায়)। Quirk Books। পৃ. ১৪৮–২০১। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৬৮৩৬৯-২১০-২।
- হোতাকাইনেন, মারকুস (২০১০)। "লিটল গ্রিন পার্সনস"। মার্স: ফ্রম মিথ অ্যান্ড মিস্ট্রি টু রিসেন্ট ডিসকভারিজ (ইংরেজি ভাষায়)। স্প্রিংগার সায়েন্স অ্যান্ড বিজনেস মিডিয়া। পৃ. ২০১–২১৬। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৩৮৭-৭৬৫০৮-২।
- ল্যাকসো, সারাহ্ (৫ জানুয়ারি ২০১৬)। "আ শর্ট হিস্ট্রি অফ মার্শিয়ানস"। স্লেট (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 1091-2339। ৩০ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০২৩।
- লিপট্যাক, অ্যান্ড্রু (মে ২০১৫)। "ডেস্টিনেশন: মার্স"। ক্লার্কওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিন। নং ১০৪। আইএসএসএন 1937-7843।
- লকার্ড, জো; গগিন, পিটার (২০২৩)। "টিচিং মার্স লিটারেচার"। সায়েন্স অ্যান্ড এডুকেশন (ইংরেজি ভাষায়)। ৩২ (৩): ৮২১–৮৪৪। বিবকোড:2023Sc&Ed..32..821L। ডিওআই:10.1007/s11191-022-00333-3। আইএসএসএন 1573-1901। এস২সিআইডি 247847200।
- মার্টিন, জর্জ আর. আর. (২০১৫) [2013]। "ইন্ট্রোডাকশন: রেড প্ল্যানেট ব্লুজ"। মার্টিন, জর্জ আর. আর.; ডোজোইজ, গার্ডনার (সম্পাদকগণ)। ওল্ড মার্স (ইংরেজি ভাষায়) (যুক্তরাজ্য সংস্করণ)। টাইটান বুকস। পৃ. ১–১১। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৭৮৩২৯-৯৪৯-২।
- Mlejnek, Josef (২০২২)। "Kráska z Marsu: Příspěvek k tématu extraterestriálních politických systémů" [A Beauty from Mars: A Contribution to the Subject of Extraterrestrial Political Systems]। Říchová, Blanka (সম্পাদক)। Historik mezi politology [A Historian among Political Scientists] (চেক ভাষায়)। Charles University in Prague, Karolinum Press। পৃ. ২০৭–২১৯। আইএসবিএন ৯৭৮-৮০-২৪৬-৪৯৯৫-৫।
- মরিসে, টমাস জে. (২০০০)। "রেডি অফ নট, হিয়ার উই কাম: মেটাফোরস অফ দ্য মার্শিয়ান মেগাটেক্সট ফ্রম ওয়েলস টু রবিনসন"। জার্নাল অফ দ্য ফ্যান্টাস্টিক ইন দি আর্টস। ১০ (৪ (৪০)): ৩৭২–৩৯৪। আইএসএসএন 0897-0521। জেস্টোর 43308403।
- মোসকোউইৎজ, স্যাম (ফেব্রুয়ারি ১৯৬০)। স্যান্টেসন, হান্স স্টিফান (সম্পাদক)। "টু মার্স অ্যান্ড ভেনাস ইন দ্য গে নাইনটিজ"। ফ্যান্টাসটিক ইউনিভার্স। খণ্ড ১২ নং ৪। পৃ. ৪৪–৫৫। ISFDB series #18631।
- ও'ব্রায়ান, স্ট্যানলি; মিশালস্কি, নিকি এল.; স্ট্যানলি, রুথ জে. এইচ. (মার্চ ২০১২)। "আর দেয়ার টি পার্টিজ অন মার্স? বিজনেস অ্যান্ড পলিটিকস ইন সায়েন্স ফিকশন ফিল্মস"। জার্নাল অফ লিটারেচার অ্যান্ড আর্ট স্টাডিজ। ২ (৩): ৩৮২–৩৯৬। আইএসএসএন 2159-5836। ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত।
- Proietti, Salvatore (২০ মার্চ ২০০৪)। "America marziana" [Martian America]। Fantascienza.com (ইতালীয় ভাষায়)। ২৩ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০২৩।
- Sedeńko, Wojtek (২০২১)। "Przedmowa" [Foreword]। Sedeńko, Wojtek (সম্পাদক)। Mars: Antologia polskiej fantastyki [Mars: An Anthology of Polish Fantasy] (পোলিশ ভাষায়)। Stalker Books। আইএসবিএন ৯৭৮-৮৩-৬৬২৮০-৭১-৭।
- Smolik, Bartosz (২০১৭)। "Wizje podboju Marsa. Od literackiej dystopii do kluczowych decyzji politycznych" [The Vision of Conquering Mars. From Literary Dystopia to Key Political Decisions]। Annales Universitatis Paedagogicae Cracoviensis. Studia Politologica (পোলিশ ভাষায়)। ১৮ (247): ১২১–১২৩। ডিওআই:10.24917/20813333.18.10। আইএসএসএন 2081-3333। এস২সিআইডি 240170651। ১৬ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত।
- স্ট্যানওয়ে, এলিজাবেথ (৯ জানুয়ারি ২০২২)। "সারভাইভাল অন মার্স"। ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়। কসমিক স্টোরিজ ব্লগ। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২৪।
- স্ট্যানওয়ে, এলিজাবেথ (২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। "উই আর দ্য মার্শিয়ানস"। ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়। কসমিক স্টোরিজ ব্লগ। ২ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২৪।
- ওয়েবস্টার, বাড (১ জুলাই ২০০৬)। "মার্স — দি অ্যাম্পলি রেড প্ল্যানেট"। হেলিক্স এসএফ। ISFDB series #32655। ৪ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২২।
- ওয়েস্টফাল, গ্যারি (ডিসেম্বর ২০০০)। "রিডিং মার্স: চেঞ্জিং ইমেজেস অফ মার্স ইন টোয়েন্টিয়েথ-সেঞ্চুরি সায়েন্স ফিকশন"। দ্য নিউ ইয়র্ক রিভিউ অফ সায়েন্স ফিকশন। নং ১৪৮। পৃ. ১, ৮–১৩। আইএসএসএন 1052-9438।
- ওয়েস্টফাল, গ্যারি (২০২২)। "মার্স—রিডিং মার্স: চেঞ্জিং ইমেজেস অফ দ্য রেড প্ল্যানেট"। দ্য স্টাফ অফ সায়েন্স ফিকশন: হার্ডওয়ার, সেটিংস, ক্যারেকটারস (ইংরেজি ভাষায়)। ম্যাকফারল্যান্ড। পৃ. ১৪৬–১৬৩। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৭৬৬-৮৬৫৯-২। (উপরের রচনাটির পরিমার্জিত সংস্করণ)
- জোরপেটে, গ্লেন (৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৫)। "অ্যাট লাস্ট, দ্য গ্রেট মার্শিয়ান মুভি"। আইইইই স্পেকট্রাম। আইএসএসএন 0018-9235। ১৩ আগস্ট ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
