গাম্বিয়া জাতীয় ফুটবল দল
| ডাকনাম | বিচ্ছু | ||
|---|---|---|---|
| অ্যাসোসিয়েশন | গাম্বিয়া ফুটবল ফেডারেশন | ||
| কনফেডারেশন | ক্যাফ (আফ্রিকা) | ||
| প্রধান কোচ | টম সাইনফাইট | ||
| অধিনায়ক | পা মোদু জাগনে | ||
| সর্বাধিক ম্যাচ | পা মোদু জাগনে (৩২) | ||
| শীর্ষ গোলদাতা | আসান সিসে মোমোদু সিসে (৬) | ||
| মাঠ | বাকাও স্বাধীনতা স্টেডিয়াম | ||
| ফিফা কোড | GAM | ||
| ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
| ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
| বর্তমান | ১২৬ | ||
| সর্বোচ্চ | ৬৫ (জুন ২০০৯) | ||
| সর্বনিম্ন | ১৭৯ (মার্চ ২০১৭) | ||
| এলো র্যাঙ্কিং | |||
| বর্তমান | ১০৬ | ||
| সর্বোচ্চ | ৯৩ (জানুয়ারি ১৯৮৪) | ||
| সর্বনিম্ন | ১৪৫ (নভেম্বর ১৯৯৩) | ||
| প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
(গাম্বিয়া; ৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩) | |||
| বৃহত্তম জয় | |||
(বাঞ্জুল, গাম্বিয়া; ১২ অক্টোবর ২০০২) | |||
| বৃহত্তম পরাজয় | |||
(গিনি; ১৪ মে ১৯৭২) | |||
গাম্বিয়া জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Gambia national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে গাম্বিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম গাম্বিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা গাম্বিয়া ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬৮ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬৬ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৫৩ সালের ৯ই ফেব্রুয়ারি তারিখে, গাম্বিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; গাম্বিয়ায় অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে গাম্বিয়া সিয়েরা লিওনকে ২–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
৪০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট বাকাও স্বাধীনতা স্টেডিয়ামে বিচ্ছু নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় গাম্বিয়ার বৃহত্তম শহর সেরেকুন্দায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন টম সাইনফাইট এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন রক্ষণভাগের খেলোয়াড় পা মোদু জাগনে।
গাম্বিয়া এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সেও গাম্বিয়া এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি।
এবু সিল্লাহ, পা মোদু জাগনে, এব্রিমা সোহনা, আসান সিসে এবং মোমোদু সিসের মতো খেলোয়াড়গণ গাম্বিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০৯ সালের জুন মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে গাম্বিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৬৫তম) অর্জন করে এবং ২০১৭ সালের মার্চ মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৭৯তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে গাম্বিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৯৩তম (যা তারা ১৯৮৪ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৪৫। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
| অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
|---|---|---|---|
| ১২৪ | ১১৪৪.৫৬ | ||
| ১২৫ | ১১৪৩.৪২ | ||
| ১২৬ | ১১৪০.০৬ | ||
| ১২৭ | ১১৩৮.৫৩ | ||
| ১২৮ | ১১২৮.৭৪ |
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
| অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
|---|---|---|---|
| ১০৪ | ১৪০৮ | ||
| ১০৫ | ১৪০১ | ||
| ১০৬ | ১৩৯৯ | ||
| ১০৭ | ১৩৯৭ | ||
| ১০৮ | ১৩৮৮ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ
[সম্পাদনা]| ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
| অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | ||||||||||||||
| উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ১ | ১ | ২ | ১ | |||||||||
| ২ | ১ | ০ | ১ | ৩ | ৬ | ||||||||||
| অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | ||||||||||||||
| প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | ||||||||||||||
| উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ১ | ০ | ১ | ২ | ৫ | |||||||||
| ২ | ০ | ০ | ২ | ০ | ৩ | ||||||||||
| ২ | ১ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ||||||||||
| ৬ | ২ | ৩ | ১ | ৬ | ৩ | ||||||||||
| ৬ | ১ | ১ | ৪ | ৪ | ১১ | ||||||||||
| ২ | ০ | ১ | ১ | ২ | ৩ | ||||||||||
| অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | ||||||||||||||
| মোট | ০/২১ | ২৪ | ৬ | ৬ | ১২ | ২১ | ৩৫ | ||||||||
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- 1 2 "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- 1 2 গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
(ইংরেজি) - ফিফা-এ গাম্বিয়া জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ জুন ২০১৮ তারিখে (ইংরেজি)
- ক্যাফ-এ গাম্বিয়া জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি)