বিষয়বস্তুতে চলুন

ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ঘোড়াশাল ফ্লাগ রেলওয়ে স্টেশন
রেলওয়ে স্টেশন
অবস্থানঘোড়াশাল, পলাশ উপজেলা, নরসিংদী জেলা, ঢাকা বিভাগ
 বাংলাদেশ
পরিচালিতবাংলাদেশ রেলওয়ে
লাইন
প্ল্যাটফর্মআছে
নির্মাণ
পার্কিংআছে
সাইকেলের সুবিধাআছে
অবস্থান
মানচিত্র

ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলায় অবস্থিত একটি রেলওয়ে স্টেশন[][][] এই স্টেশনটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় দ্বিতল বা দোতলা রেলওয়ে স্টেশন ভবন।[]

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

১৮৯২ সালে ইংল্যান্ডে গঠিত আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি এদেশে রেলপথ নির্মাণের দায়িত্ব নেয়। ১৮৯৫ সালের ১ জুলাই চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা ১৫০ কিমি মিটারগেজ লাইন এবং লাকসাম থেকে চাঁদপুর পর্যন্ত ৬৯ কিমি রেললাইন জনসাধারণের জন্য খোলা হয়। ১৮৯৬ সালে কুমিল্লা-আখাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ স্থাপন করা হয়। ১৯০৩ সালে আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের পরিচালনায় বেসরকারি লাকসাম-নোয়াখালী রেল শাখা চালু হয়। ১৯০৫ সালে এই লাইনটি সরকার কিনে নেয়, এবং ১৯০৬ সালে ১ জানুয়ারি আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের সঙ্গে একীভূত করে দেয়। টঙ্গী-ভৈরব-আখাউড়ার মধ্যে রেললাইন স্থাপিত হয় ১৯১০ থেকে ১৯১৪ সালের মধ্যে।[][][] টঙ্গী-আখাউড়া লাইনের স্টেশন হিসেবে ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়।

পরিষেবা

[সম্পাদনা]

ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে চলাচল কারী ট্রেনের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো:

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "ঘোড়াশাল রেলওয়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু"বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০২০
  2. কালজয়ী, দৈনিক। "ঘোড়াশাল রেলওয়ে স্টেশন ভবনে ফাঁটল,ঘটতে পারে দুর্ঘটনা | দৈনিক কালজয়ী"। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০২০[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "ময়লার ভাগাড় এখন ফুলের বাগান"সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০২০[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. "মরণফাঁদে রূপ নিচ্ছে দেশের প্রথম দ্বিতল রেলওয়ে স্টেশন ভবন"ঢাকা ট্রিবিউন Bangla। ১৭ জুন ২০১৯। ২৯ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০২০
  5. "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২০
  6. "অবশিষ্ট ৭২ কিলোমিটার ডাবল লাইনের কাজের প্রক্রিয়া শুরু"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২০
  7. "৪ ঘণ্টায় চায়ের দেশে"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২০