টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকে ৫ উইকেট লাভকারী ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটারদের তালিকা
অবয়ব
যখন একজন বোলার কোন একটি ইনিংসে পাঁচ বা ততোধিক ব্যাটসম্যানকে আউট করতে সক্ষম হন, তখন ক্রিকেটের পরিভাষায় তা ‘পাঁচ-উইকেট অর্জন’ নামে পরিচিতি পায়। পাঁচ-উইকেট অর্জনকে ‘ফাইভ-ফর’ বা ‘ফিফার’ নামেও ডাকা হয়ে থাকে।[১][২] টেস্ট ক্রিকেট খেলায় এটি একটি অন্যতম সম্পর্কযুক্ত বিষয় কিন্তু অসাধারণ অর্জন হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।[৩] ২৬ জুন, ২০১৯ তারিখ পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকে বিশ্বের ১৫৪জন ক্রিকেটার পাঁচ-উইকেট অর্জন করতে পেরেছেন। স্থায়ীভাবে টেস্ট মর্যাদাপ্রাপ্ত সবগুলো দেশের ক্রিকেটারই অভিষেকে এ অর্জনের সাথে জড়িত রয়েছেন।[৪] তন্মধ্যে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের নয়জন বোলার এ কীর্তিগাঁথায় নিজেকে সম্পৃক্ত করেছেন।[৫]
নির্দেশনাসমূহ
[সম্পাদনা]
|
পাঁচ-উইকেট অর্জনের তালিকা
[সম্পাদনা]| নং | বোলার | তারিখ | স্থান | প্রতিপক্ষ | ইনিংস | ওভার | রান | উইকেট | ইকোনোমি | ব্যাটসম্যান | ফলাফল |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | হাইঞ্জ জনসন * | ২৭ মার্চ ১৯৪৮ | সাবিনা পার্ক, কিংস্টন, জ্যামাইকা | ১ | ৩৪.৫ | ৪১ | ৫ | ১.১৭ | জয়[৬] | ||
| ২ | আল্ফ ভ্যালেন্টাইন * | ৮ জুন ১৯৫০ | ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ম্যানচেস্টার | ১ | ৫০.০ | ১০৪ | ৮ | ২.০৮ | পরাজয়[৭] | ||
| ৩ | জ্যাসউইক টেলর | ২৬ মার্চ ১৯৫৮ | কুইন্স পার্ক ওভাল, পোর্ট অব স্পেন, ত্রিনিদাদ | ২ | ৩৬.৫ | ১০৯ | ৫ | ২.৯৫ | পরাজয়[৮] | ||
| ৪ | লেস্টার কিং | ১৩ এপ্রিল ১৯৬২ | সাবিনা পার্ক, কিংস্টন, জ্যামাইকা | ২ | ১৯.০ | ৪৬ | ৫ | ২.৪২ | জয়[৯] | ||
| ৫ | জন শেফার্ড | ১২ জুন ১৯৬৯ | ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ম্যানচেস্টার | ১ | ৫৮.৫ | ১০৪ | ৫ | ১.৭৬ | পরাজয়[১০] | ||
| ৬ | ফ্রাঙ্কলিন রোজ ♠ | ৬ মার্চ ১৯৯৭ | সাবিনা পার্ক, কিংস্টন, জ্যামাইকা | ২ | ৩৩.০ | ১০০ | ৬ | ৩.০৩ | ড্র[১১] | ||
| ৭ | নেহেমিয়া পেরি | ১৩ মার্চ ১৯৯৯ | সাবিনা পার্ক, কিংস্টন, জ্যামাইকা | ৩ | ২৬.০ | ৭০ | ৫ | ২.৬৯ | জয়[১২] | ||
| ৮ | ফিদেল এডওয়ার্ডস | ২৭ জুন ২০০৩ | সাবিনা পার্ক, কিংস্টন, জ্যামাইকা | ১ | ১৫.৪ | ৩৬ | ৫ | ২.২৯ | জয়[১৩] | ||
| ৯ | ড্যারেন স্যামি | ৭ জুন ২০০৭ | ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ম্যানচেস্টার | ৩ | ২১.৩ | ৬৬ | ৭ | ৩.০৬ | পরাজয়[১৪] |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Buckle, Greg (৩০ এপ্রিল ২০০৭)। "Pigeon's almost perfect sendoff"। Canberra Times। ১৫ আগস্ট ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০০৯।
McGrath didn't get the five-for that he had hoped for...
- ↑ "Swinging it for the Auld Enemy – An interview with Ryan Sidebottom"। The Scotsman। ১৭ আগস্ট ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০০৯।
... I'd rather take fifers (five wickets) for England ...
- ↑ Pervez, M. A. (২০০১)। A Dictionary of Cricket। Orient Blackswan। পৃ. ৩১। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৩৭০-১৮৪-৯।
- ↑ "Statistics/Statsguru/Test matches/Bowling records/Overall figures (by years)"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Bowling records: Test matches (West Indies)"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "4th Test: West Indies v England at Kingston, Mar 27 – Apr 1, 1948"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ "1st Test: England v West Indies at Manchester, Jun 8–12, 1950"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ "5th Test: West Indies v Pakistan at Port of Spain, Mar 26–31, 1958"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ "5th Test: West Indies v India at Kingston, Apr 13–18, 1962"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ "1st Test: England v West Indies at Manchester, Jun 12–17, 1969"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ "1st Test: West Indies v India at Kingston, Mar 6–10, 1997"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ "2nd Test: West Indies v Australia at Kingston, Mar 13–16, 1999"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ "2nd Test: West Indies v Sri Lanka at Kingston, Jun 27–29, 2003"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ "3rd Test: England v West Indies at Manchester, Jun 7–11, 2007"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১১।