শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)

শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
বিবরণ	বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে সেরা প্রধান নারী চরিত্রে অভিনয়ের জন্য
অবস্থান	ঢাকা
দেশ	বাংলাদেশ
পুরস্কারদাতা	বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি
প্রথম পুরস্কৃত	১৯৭৫
সর্বশেষ পুরস্কৃত	২০১৯
বর্তমানে আধৃত	সুনেরাহ বিনতে কামাল (ন ডরাই-এর জন্য)
ওয়েবসাইট	অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাংলাদেশের চলচ্চিত্র অভিনেত্রীদের জন্য সর্বাপেক্ষা সম্মানীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার; যা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের অংশ হিসাবে ১৯৭৬ সাল থেকে প্রতি বছর দেওয়া হয়।^[১] ববিতা এই বিভাগে প্রথম পুরস্কার বিজেতা এবং হ্যাট্রিকসহ চারবার এই পুরস্কার অর্জন করেন। পরবর্তী কালে শাবানা তার এই রেকর্ড ভাঙ্গেন এবং তিনি সর্বাধিক বারোবার এই পুরস্কার অর্জন করেন। এই পুরস্কারের ইতিহাসে চারবার যৌথভাবে দুজনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।

বিজয়ী অভিনেত্রী

শাবনূর *দুই নয়নের আলো* (২০০৫) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য এই পুরস্কার লাভ করেন।

১৯৭০-এর দশক

বছর	বিজয়ী অভিনেত্রী	চলচ্চিত্র	ভূমিকা
১৯৭৫	ববিতা	বাঁদী থেকে বেগম	চাঁদনী
১৯৭৬	ববিতা	নয়নমনি	মনি
১৯৭৭	ববিতা	বসুন্ধরা	ছবি
১৯৭৮	কবরী সারোয়ার	সারেং বৌ	জয়তুন
১৯৭৯	ডলি আনোয়ার	সূর্য দীঘল বাড়ী	জয়গুন

১৯৮০-এর দশক

বছর	বিজয়ী অভিনেত্রী	চলচ্চিত্র	ভূমিকা
১৯৮০	শাবানা	সখী তুমি কার
১৯৮১	কোন পুরস্কার দেওয়া হয়নি
১৯৮২	শাবানা	দুই পয়সার আলতা	কুসুম
১৯৮৩	শাবানা	নাজমা	নাজমা রহমান
১৯৮৪	শাবানা	ভাত দে	জরি
১৯৮৫	ববিতা	রামের সুমতি	নারায়ণী
১৯৮৬	অঞ্জনা রহমান আনোয়ারা	পরিণীতা শুভদা	- শুভদা
১৯৮৭	শাবানা	অপেক্ষা
১৯৮৮	রোজিনা	জীবনধারা
১৯৮৯	শাবানা	রাঙা ভাবী	রোকেয়া

১৯৯০-এর দশক

বছর	বিজয়ী অভিনেত্রী	চলচ্চিত্র	ভূমিকা
১৯৯০	শাবানা	মরণের পরে	সাথী
১৯৯১	শাবানা	অচেনা	মমতা
১৯৯২	ডলি জহুর	শঙ্খনীল কারাগার	রাবেয়া
১৯৯৩	চম্পা	পদ্মা নদীর মাঝি	মালা
১৯৯৪	বিপাশা হায়াত	আগুনের পরশমণি	রাত্রি
১৯৯৫	চম্পা	অন্য জীবন
১৯৯৬	শাবনাজ	নির্মম	রানী
১৯৯৭	সুচরিতা	হাঙর নদী গ্রেনেড	বুড়ি
১৯৯৮	শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য পুরস্কার দেওয়া হয়নি
১৯৯৯	শিমলা	ম্যাডাম ফুলি	ফুলি/শিমলা

২০০০-এর দশক

বছর	বিজয়ী অভিনেত্রী	চলচ্চিত্র	ভূমিকা	সূত্র
২০০০	চম্পা	উত্তরের খেপ
২০০১	মৌসুমী	মেঘলা আকাশ	মেঘলা	^[২]
২০০২	শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য পুরস্কার দেওয়া হয়নি
২০০৩	পপি	কারাগার	পারুল
২০০৪	অপি করিম	ব্যাচেলর	সাথী
২০০৫	শাবনূর	দুই নয়নের আলো	আলো
২০০৬	নাজনীন হাসান চুমকি	ঘানি	ময়না
২০০৭	জাকিয়া বারী মম	দারুচিনি দ্বীপ	জরি	^[৩]
২০০৮	পপি	মেঘের কোলে রোদ	রোদেলা	^[৪]
২০০৯	পপি	গঙ্গাযাত্রা	সুধামনি

২০১০-এর দশক

বছর	বিজয়ী অভিনেত্রী	চলচ্চিত্র	ভূমিকা	সূত্র
২০১০	পূর্ণিমা	ওরা আমাকে ভাল হতে দিল না	সেতু
২০১১	জয়া আহসান	গেরিলা	বিলকিস বানু	^[৫]
২০১২	জয়া আহসান	চোরাবালি	নবনী	^[৬]
২০১৩	মৌসুমী	দেবদাস	চন্দ্রমুখী	^[২]^[৭]
২০১৩	শর্মী মালা	মৃত্তিকা মায়া	পদ্ম	^[২]^[৭]
২০১৪	মৌসুমী	তারকাঁটা	বুবু	^[৮]
২০১৪	বিদ্যা সিনহা সাহা মীম	জোনাকির আলো	কবিতা	^[৮]
২০১৫	জয়া আহসান	জিরো ডিগ্রী	সোনিয়া	^[৯]
২০১৬	কুসুম শিকদার	শঙ্খচিল	লায়লা	^[১০]
২০১৬	নুসরাত ইমরোজ তিশা	অস্তিত্ব	পরী	^[১০]
২০১৭	নুসরাত ইমরোজ তিশা	হালদা	হাসু	^[১১]
২০১৮	জয়া আহসান	দেবী	রানু	^[১১]
২০১৯	সুনেরাহ বিনতে কামাল	ন ডরাই	আয়শা	^[১২]

পুরস্কারের পরিসংখ্যান

একাধিকবার বিজয়ী

সংখ্যা	বিজয়ী
৮	শাবানা
৪	ববিতা ও জয়া আহসান
৩	চম্পা
	পপি
	মৌসুমী

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

↑ রাশেদ শাওন। "চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৮ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১২।
1 2 দীপক কুমার দ্বীপ। "একে একে দুই"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৫।
↑ নাদিয়া সারওয়াত (২৫ অক্টোবর ২০০৮)। "National Film Awards generate enthusiasm"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫।
↑ মেঘলা রহমান বৃষ্টি (১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "অভিনয়ে সেরা রিয়াজ ও পপি"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ২ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫।
↑ "'গেরিলা' ও নিজ সাফল্যে অভিভূত জয়া আহসান"। ডয়েচে ভেলে। ১৫ জানুয়ারি ২০১৩।
↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১২ : সেরা অভিনেতা শাকিব অভিনেত্রী জয়া"। দৈনিক মানবকণ্ঠ। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৬।
↑ "Mousumi, Shormi Mala, Titas best actors, 'Mrittika Maya' best movie in 2013"। বিডিনিউজ। ১০ মার্চ ২০১৫।
↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৪ : সেরা অভিনেতা ফেরদৌস অভিনেত্রী মৌসুমী ও মিম"। দৈনিক আমার দেশ। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৬।
↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৫ : শ্রেষ্ঠ অভিনেতা শাকিব–মাহফুজ অভিনেত্রী জয়া"। দৈনিক প্রথম আলো। ১৮ মে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০১৭।
↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬ সেরা অভিনেতা চঞ্চল, সেরা অভিনেত্রী তিশা এবং কুসুম শিকদার"। আনন্দ আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৯।
1 2 "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৭ ও ২০১৮"। তথ্য অধিদফতর। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৯।
↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৯" (পিডিএফ)। তথ্য মন্ত্রণালয়। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০২০।

বহিঃসংযোগ

[GLITZ-1] রাশেদ শাওন। "চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৮ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১২।

[rongermela-2] 1 2 দীপক কুমার দ্বীপ। "একে একে দুই"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৫।

[3] নাদিয়া সারওয়াত (২৫ অক্টোবর ২০০৮)। "National Film Awards generate enthusiasm"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫।

[4] মেঘলা রহমান বৃষ্টি (১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "অভিনয়ে সেরা রিয়াজ ও পপি"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ২ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫।

[5] "'গেরিলা' ও নিজ সাফল্যে অভিভূত জয়া আহসান"। ডয়েচে ভেলে। ১৫ জানুয়ারি ২০১৩।

[6] "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১২ : সেরা অভিনেতা শাকিব অভিনেত্রী জয়া"। দৈনিক মানবকণ্ঠ। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৬।

[7] "Mousumi, Shormi Mala, Titas best actors, 'Mrittika Maya' best movie in 2013"। বিডিনিউজ। ১০ মার্চ ২০১৫।

[8] "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৪ : সেরা অভিনেতা ফেরদৌস অভিনেত্রী মৌসুমী ও মিম"। দৈনিক আমার দেশ। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৬।

[9] "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৫ : শ্রেষ্ঠ অভিনেতা শাকিব–মাহফুজ অভিনেত্রী জয়া"। দৈনিক প্রথম আলো। ১৮ মে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০১৭।

[10] "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬ সেরা অভিনেতা চঞ্চল, সেরা অভিনেত্রী তিশা এবং কুসুম শিকদার"। আনন্দ আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৯।

[তথ্য_অধিদফতর-11] 1 2 "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৭ ও ২০১৮"। তথ্য অধিদফতর। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৯।

[12] "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৯" (পিডিএফ)। তথ্য মন্ত্রণালয়। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০২০।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]

[১১]

[১২]

দে স শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
১৯৭৫–১৯৮০	ববিতা (১৯৭৫) ববিতা (১৯৭৬) ববিতা (১৯৭৭) কবরী (১৯৭৮) ডলি আনোয়ার (১৯৭৯) শাবানা (১৯৮০)
১৯৮২–২০০০	শাবানা (১৯৮২) শাবানা (১৯৮৩) শাবানা (১৯৮৪) ববিতা (১৯৮৫) আনোয়ারা ও অঞ্জনা (১৯৮৬) শাবানা (১৯৮৭) রোজিনা (১৯৮৮) শাবানা (১৯৮৯) শাবানা (১৯৯০) শাবানা (১৯৯১) ডলি জহুর (১৯৯২) চম্পা (১৯৯৩) বিপাশা হায়াত (১৯৯৪) চম্পা (১৯৯৫) শাবনাজ (১৯৯৬) সুচরিতা (১৯৯৭) দেওয়া হয়নি (১৯৯৮) সিমলা (১৯৯৯) চম্পা (২০০০)
২০০১–বর্তমান	মৌসুমী (২০০১) দেওয়া হয়নি (২০০২) পপি (২০০৩) অপি করিম (২০০৪) শাবনূর (২০০৫) চুমকি (২০০৬) মম (২০০৭) পপি (২০০৮) পপি (২০০৯) পূর্ণিমা (২০১০) জয়া (২০১১) জয়া (২০১২) মৌসুমী ও শর্মীমালা (২০১৩) মৌসুমী ও মীম (২০১৪) জয়া (২০১৫) কুসুম ও তিশা (২০১৬) তিশা (২০১৭) জয়া আহসান (২০১৮) সুনেরাহ বিনতে কামাল (২০১৯) দীপান্বিতা মার্টিন (২০২০) আজমেরী হক বাঁধন ও তাসনোভা তামান্না (২০২১)

দে স বাংলাদেশের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
মেধা পুরস্কার	শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র শ্রেষ্ঠ পরিচালক শ্রেষ্ঠ অভিনেতা শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী শ্রেষ্ঠ খলচরিত্রে অভিনেতা শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতা শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক শ্রেষ্ঠ সুরকার শ্রেষ্ঠ গীতিকার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কন্ঠশিল্পী শ্রেষ্ঠ নারী কন্ঠশিল্পী
কারিগরী পুরস্কার	শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক শ্রেষ্ঠ চিত্রসম্পাদক শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা শ্রেষ্ঠ রূপসজ্জাকার শ্রেষ্ঠ স্পেশাল এফেক্ট
বিশেষ পুরস্কার	আজীবন সম্মাননা বিশেষ জুরি পুরস্কার
অনুষ্ঠান	১৯৭৫ (১ম) ১৯৭৬ (২য়) ১৯৭৭ (৩য়) ১৯৭৮ (৪র্থ) ১৯৭৯ (৫ম) ১৯৮০ (৬ষ্ঠ) ১৯৮২ (৭ম) ১৯৮৩ (৮ম) ১৯৮৪ (৯ম) ১৯৮৫ (১০ম) ১৯৮৬ (১১তম) ১৯৮৭ (১২তম) ১৯৮৮ (১৩তম) ১৯৮৯ (১৪তম) ১৯৯০ (১৫তম) ১৯৯১ (১৬তম) ১৯৯২ (১৭তম) ১৯৯৩ (১৮তম) ১৯৯৪ (১৯তম) ১৯৯৫ (২০তম) ১৯৯৬ (২১তম) ১৯৯৭ (২২তম) ১৯৯৮ (২৩তম) ১৯৯৯ (২৪তম) ২০০০ (২৫তম) ২০০১ (২৬তম) ২০০২ (২৭তম) ২০০৩ (২৮তম) ২০০৪ (২৯তম) ২০০৫ (৩০তম) ২০০৬ (৩১তম) ২০০৭ (৩২তম) ২০০৮ (৩৩তম) ২০০৯ (৩৪তম) ২০১০ (৩৫তম) ২০১১ (৩৬তম) ২০১২ (৩৭তম) ২০১৩ (৩৮তম) ২০১৪ (৩৯তম) ২০১৫ (৪০তম) ২০১৬ (৪১তম) ২০১৭ (৪২তম) ২০১৮ (৪৩তম) ২০১৯ (৪৪তম) ২০২০ (৪৫তম) ২০২১ (৪৬তম)