বুড়িগঙ্গা সেতু
বুড়িগঙ্গা সেতু | |
|---|---|
বুড়িগঙ্গা নদীর উপর বুড়িগঙ্গা সেতু | |
| স্থানাঙ্ক | ২৩°৪১′১৩″ উত্তর ৯০°২৫′৩৭″ পূর্ব / ২৩.৬৮৬৮৮° উত্তর ৯০.৪২৬৮৩° পূর্ব |
| অতিক্রম করে | বুড়িগঙ্গা নদী |
| স্থান | পোস্তগোলা, ঢাকা |
| দাপ্তরিক নাম | বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু ১ |
| অন্য নাম | প্রথম বুড়িগঙ্গা সেতু |
| বৈশিষ্ট্য | |
| উপাদান | কংক্রিট, ইস্পাত |
| মোট দৈর্ঘ্য | ৭২৫ মিটার (২,৩৭৯ ফুট) |
| ইতিহাস | |
| নির্মাণ শেষ | ১৯৮৯ |
| চালু | ১৯৮৯ |
| অবস্থান | |
![]() | |
| ঢাকার পরিবহন |
|---|
| রাস্তা |
| সড়ক |
| সেতু ও উড়ালসেতু |
| রেল পরিবহন |
| গণপরিবহন |
| গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো |
|
| অন্যান্য |
বুড়িগঙ্গা সেতু হল বাংলাদেশের বুড়িগঙ্গা নদীর উপর নির্মিত একটি সেতু। এটি প্রথম বুড়িগঙ্গা সেতু হিসাবেও পরিচিত। এটি বাংলাদেশ ও চীন যৌথ ভাবে তৈরি করেছে। সেতুটি ৭২৫ মিটার দীর্ঘ। এই সেতু ঢাকার সঙ্গে কেরানীগঞ্জ উপাজেলাকে যুক্ত করেছে।[১] সেতুটি নির্মাণের ফলে সহজেই কেরানীগঞ্জ উপজেলা ও তার পার্শবর্তী এলাকার মানুষ ঢাকা শহরে প্রবেশ করতে পারছে। এই সেতু ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে যুক্ত করেছে।
নির্মাণ
[সম্পাদনা]বুড়িগঙ্গা সেতু নির্মাণে বাংলাদেশকে অর্থ সাহায্য দিয়েছে চীন। এই সেতু নির্মাণ শুরু হয় ৮০-এর দশকে এবং শেষ হয় ১৯৮৯ সালে। ওই বছর সেতুর উদ্বোধন হয়। এর পর থেকে সেতুটি ঢাকাবাসীকে পরিসেবা দিচ্ছে।
প্রযুক্তি
[সম্পাদনা]সেতুটি চীনা প্রযুক্তিতে নির্মিত হয়েছে। সেতুটি কংক্রিট ও ইস্পাত দিয়ে নির্মিত হয়েছে। এর দৈর্ঘ্য ৭২৫ মিটার। নদী থেকে সেতুটিকে একটি নির্দিষ্ট উচ্চতায় নির্মাণ করা হয়েছে, সদরঘাটে যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী জাহাজ ও লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রাখার জন্য।
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "বুড়িগঙ্গা সেতু টোলমুক্ত করার দাবি"। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
