অহিদুল ইসলাম ও অন্যান্য বনাম বাংলাদেশ সরকার ও অন্যান্য
| অহিদুল ইসলাম ও অন্যান্য বনাম বাংলাদেশ সরকার ও অন্যান্য | |
|---|---|
| আদালত | বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট |
| সিদ্ধান্ত | ২১ জুলাই ২০২৪ |
| মামলার মত | |
| মেধার ভিত্তিতে সরকারি চাকরিতে ৯৩ শতাংশ নিয়োগ হবে। বাকি সাত শতাংশের মধ্যে পাঁচ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা, এক শতাংশ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটা আর এক শতাংশ প্রতিবন্ধী-তৃতীয় লিঙ্গ কোটা হিসেবে থাকবে। তবে সরকার চাইলে কোটার হার পরিবর্তন করতে পারবে। | |
| আদালতের সদস্যপদ | |
| বসা বিচারক | বিচারপতি খিজির হায়াত বিচারপতি কে. এম. কামরুল কাদের |
| মূলশব্দ | |
| কোটা পদ্ধতি সংস্কার | |
| ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান |
|---|
| বিষয়ক ধারাবাহিক নিবন্ধশ্রেণীর অংশ |
অহিদুল ইসলাম ও অন্যান্য বনাম বাংলাদেশ সরকার ও অন্যান্য বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একটি মামলা।[১] ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলন এর মুখে চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের পরিপত্র জারির[২] ৩ বছর পর ২০২১ সালে এই রিটটি দায়ের করা হয়।[৩] পরবর্তীতে এই মামলার বিচার ২০২৪ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রেক্ষাপট তৈরিতেও ভূমিকা রাখে।[৪]
তথ্য
[সম্পাদনা]২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলন এর মুখে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের পরিপত্র জারি করে বাংলাদেশ সরকার।[২] ৩ বছর পর ২০২১ সালে পরিপত্রটি চ্যালেঞ্জ করে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান ও প্রজন্ম, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি অহিদুল ইসলাম তুষার[৫] সহ সাতজন হাইকোর্টে একটি রিট করেন।[১] এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলে জারি করা ২০১৮ সালের পরিপত্র কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে ২০২১ সালের ৬ ডিসেম্বর রুল জারি করে হাইকোর্ট।[১]
বিচার
[সম্পাদনা]২০২৪ সালের ৫ জুন সরকারি দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন করপোরেশনে চাকরিতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে ৯ম গ্রেড (পূর্বতন ১ম শ্রেণি) ও ১০ম-১৩তম গ্রেডের (পূর্বতন ২য় শ্রেণি) পদে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলসংক্রান্ত পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেয় হাইকোর্ট।[৬] রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেয়।[৭]
৯ জুন হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।[৮][৯] চেম্বার আদালত ঐ দিনই আবেদনটির আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির তারিখ ৪ জুলাই নির্ধারণ করে দেয়।[১০]
৪ জুলাই হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদনের শুনানি মুলতবি করা হয়। রিট আবেদনকারীপক্ষ সময়ের আবেদন জানালে আপিল বিভাগ ‘নট টুডে’ (আজ নয়) বলে আদেশ দেয়। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের আপিল বিভাগীয় বেঞ্চ এ আদেশ দিয়েছিল। এতে কার্যত পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত হাইকোর্টের রায় বহাল থাকে।[১১] পাশাপাশি রায়ের সম্পূর্ণ পাঠ্য প্রকাশের পর রাষ্ট্রপক্ষকে নিয়মিত লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করতে বলা হয়।[১০][১১] এসময় এক পর্যায়ে ওবায়দুল হাসান বলেন,
এত আন্দোলন কিসের, রাস্তায় শুরু হয়েছে? আন্দোলনের চাপ দিয়ে কি হাইকোর্টের রায়, সুপ্রিম কোর্টের রায় পরিবর্তন করবেন?
পরবর্তীতে ১০ জুলাই আপিল বিভাগে বিচারাধীন মামলাটিতে পক্ষভুক্ত হতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর করা আবেদনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্টের রায়ের ওপর চার সপ্তাহ স্থিতাবস্থা জারির আদেশের পাশাপাশি কিছু পর্যবেক্ষণ ও নির্দেশনা জারি করে আপিল বিভাগ।[১২] এইদিন পরবর্তী শুনানির তারিখ ৭ আগস্ট নির্ধারণ করা হয়।[১২]
১৪ জুলাই প্রকাশিত পূর্ণাঙ্গ রায়ে হাইকোর্ট বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমাজের অনগ্রসর অংশ হিসেবে উল্লেখ করে সরকারি চাকরিতে তাদের সন্তানদের জন্য ৩০ শতাংশ কোটা রাখার বিধানের ন্যায্যতা দেয়।[১৩]
১৬ জুলাই রাষ্ট্রপক্ষ থেকে লিভ টু আপিল (আপিল দায়েরের আবেদন) করা হয়।[১৪] সরকারের নির্দেশনার প্রেক্ষিতে ১৮ জুলাই অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনের আবেদনের ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতের বিচারক এম এনায়েতুর রহিম মামলার শুনানির তারিখ ২১ জুলাই নির্ধারণ করে।[১৫]
২১ জুলাই আপিল বিভাগ কোটা পুনর্বহাল করে হাইকোর্টের দেয়া রায় বাতিল করে। একইসাথে সরকারের নীতি নির্ধারণী বিষয় হলেও সংবিধানের ১০৪ অনুচ্ছেদের এখতিয়ারবলে এবং সার্বিক ও যৌক্তিক বিবেচনায় সম্পূর্ণ ন্যায়বিচারের স্বার্থে আদালত মেধার ভিত্তিতে সরকারি চাকরিতে ৯৩ শতাংশ নিয়োগ দেয়ার নির্দেশ দেয়।[১৬][১৭] কোটার ভিত্তিতে বাকি ৭ শতাংশ নিয়োগ দেয়ার নির্দেশও দেয়া হয়। আদালতের নির্দেশনায় বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য ৫ শতাংশ, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর জন্য ১ শতাংশ এবং প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের জন্য ১ শতাংশ কোটা বরাদ্দ রাখার কথা বলা হয়।[১৮]
তাৎপর্য
[সম্পাদনা]৫ জুন এই মামলার রায় ঘোষণার প্রেক্ষিতে ঐ দিন সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি পুনর্বহালের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।[১৯] ৬ জুন দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।[২০][২১] একই দাবিতে কয়েকদিন ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়,[২২] জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ[২৩] বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ, সমাবেশ ও মানববন্ধন করে। ৯ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিক্ষোভ সমাবেশে ৩০ জুনের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল না হলে দেশব্যাপী আন্দোলনের আল্টিমেটাম দেয় শিক্ষার্থীরা।[৪] এভাবে তৃতীয়বারের মতো দেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রেক্ষাপট সূচিত হয়।
৯ জুন হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আবেদনের প্রেক্ষিতে[২৪] ১০ জুন আন্দোলনকারীরা দাবি মেনে নিতে সরকারকে ৩০ জুন পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয় এবং ঈদুল আযহার কারণে আন্দোলনে বিরতি ঘোষণা করে।[২৫] ৩০ জুন থেকে আন্দোলন পুনরায় উজ্জীবিত হয়।[২৬] ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করে ও তিনদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে। এদিন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে[২৭] এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিনারের সামনে অবস্থান নেয়।[২৮]
ধারাবাহিক আন্দোলনের বিভিন্ন কর্মসূচির প্রেক্ষিতে ১ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আত্মপ্রকাশ করে। সংগঠনটির ব্যানারে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ, মানববন্ধন, মহাসড়ক অবরোধ ইত্যাদি লাগাতার কর্মসূচি দেয়।[২৯] পুলিশ বাহিনীর[৩০] পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ[৩১] ও অন্যান্য অঙ্গসংগঠনের সহিংস তৎপরতায় আন্দোলনকারীদের উপর মাসব্যাপী গণহত্যা চালিয়ে[৩২] এবং কারফিউ জারির মাধ্যমে সেনাবাহিনী মোতায়েন করেও[৩৩] আন্দোলন দমাতে ব্যর্থ হয় শেখ হাসিনার সরকার। আন্দোলন ঘটনাচক্রে অসহযোগ আন্দোলনে রূপ নিলে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যায়[৩৪] এবং শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটে।[৩৫]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- 1 2 3 "কোটা বাতিলের পরিপত্র কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্টের রুল"। জাগোনিউজ২৪.কম। ৭ ডিসেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- 1 2 প্রতিবেদক, নিজস্ব (৪ অক্টোবর ২০১৮)। "প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে কোটা বাতিল করে পরিপত্র জারি"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের পরিপত্র নিয়ে হাইকোর্টের রুল"। banglanews24.com। ৭ ডিসেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- 1 2 সংবাদদাতা, নিজস্ব; ঢাবি (৯ জুন ২০২৪)। "৩০ জুনের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল না হলে দেশব্যাপী আন্দোলনের আল্টিমেটাম"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}:|শেষাংশ=প্যারামিটারে সাধারণ নাম রয়েছে (সাহায্য) - ↑ "মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন"। যুগান্তর। ১০ নভেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (৯ জুন ২০২৪)। "চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা: স্থগিতাদেশ চেয়ে করা আবেদনের শুনানি হবে পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "কোটা বাতিল অবৈধ ঘোষণা করা হাইকোর্টের রায়ে যা বলা হয়েছে"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "মুক্তিযোদ্ধা কোটা: হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন"। আজকের পত্রিকা। ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (৯ জুন ২০২৪)। "মুক্তিযোদ্ধা কোটা: হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে সরকারের আবেদন"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- 1 2 প্রতিবেদক, নিজস্ব (৪ জুলাই ২০২৪)। "চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা: হাইকোর্টের রায় স্থগিত হয়নি, আবেদনের শুনানি মুলতবি"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- 1 2 রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (৪ জুলাই ২০২৪)। "মুক্তিযোদ্ধা কোটা: হাইকোর্টের রায় পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বহাল"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- 1 2 রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (১০ জুলাই ২০২৪)। "কোটা বহালে হাইকোর্টের রায়ে ৪ সপ্তাহের স্থিতাবস্থা আপিল বিভাগের"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (১৪ জুলাই ২০২৪)। "মুক্তিযোদ্ধা কোটার ন্যায্যতা বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ রায়ে যা বললেন হাইকোর্ট"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (১৬ জুলাই ২০২৪)। "কোটা নিয়ে হাইকোর্টের রায় বাতিল চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের লিভ-টু-আপিল আবেদন"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (১৮ জুলাই ২০২৪)। "কোটা নিয়ে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিলের ওপর শুনানি রোববার"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "কোটা আন্দোলন: কোটা নিয়ে আপিল বিভাগের শুনানিতে রোববার যা হয়েছে"। বিবিসি বাংলা। ২১ জুলাই ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "কোটা ইস্যুর যৌক্তিক সমাধান"। দৈনিক জনকণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ প্রতিবেদক, বিশেষ (২৩ জুলাই ২০২৪)। "চাকরিতে সব গ্রেডে ৯৩% চাকরি মেধার ভিত্তিতে"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ Dhakatimes24.com। "হাইকোর্টে কোটা পুনর্বহালের রায়ের প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি"। ঢাকাটাইমস২৪.কম। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: সাংখ্যিক নাম: লেখকগণের তালিকা (লিঙ্ক) - ↑ "কোটা পুনর্বহালের রায়ের প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি"। ইত্তেফাক। ৬ জুন ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ প্রতিবেদক (৬ জুন ২০২৪)। "চাকরিতে কোটা পুনর্বহালের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ"। নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "কোটা বহালের প্রতিবাদে জাবিতে মানববন্ধন"। দৈনিক আমাদের সময়। ৮ জুন ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা: স্থগিতাদেশ চেয়ে করা আবেদনের শুনানি হবে পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে"। প্রথম আলো। ৯ জুন ২০২৪। ১০ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "কোটা সংস্কারের দাবিতে সোমবার থেকে আবার আন্দোলন"। প্রথম আলো। ২৯ জুন ২০২৪। ২৪ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "সরকারি চাকরিতে কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে মানববন্ধন"। প্রথম আলো। ৩০ জুন ২০২৪। ১ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "কোটা বাতিল: ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ"। প্রথম আলো। ১ জুলাই ২০২৪। ২ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "কোটা বাতিল: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীদের অবস্থান"। প্রথম আলো। ১ জুলাই ২০২৪। ২ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০২৪।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: বট: মূল ইউআরএলের অবস্থা অজানা (লিঙ্ক) - ↑ "কোটা আন্দোলন: নেতৃত্বের কৌশল ও ছাত্ররা সংগঠিত হলো যেভাবে"। বিবিসি বাংলা। ১২ জুলাই ২০২৪। ১২ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: বট: মূল ইউআরএলের অবস্থা অজানা (লিঙ্ক) - ↑ "কোটা : রংপুরে সংঘর্ষ, পুলিশের গুলি, ১ জন নিহত, আহত শতাধিক"। sangbad.net.bd। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "কোটা আন্দোলন: ঢাকার বাইরের ক্যাম্পাসেও ছাত্রলীগের হামলা, মঙ্গলবার বিক্ষোভ ঘোষণা"। বিবিসি বাংলা। ১৫ জুলাই ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "'জুলাই গণহত্যায়' নিহতদের প্রকৃত সংখ্যা কবে জানা যাবে?"। বিবিসি বাংলা। ১৭ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতা, কারফিউ, সেনা মোতায়েন, ইন্টারনেট বন্ধ-আরো যা যা ঘটেছে"। বিবিসি বাংলা। ২৩ জুলাই ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "পালিয়ে যাবার আগে শেখ হাসিনার শেষ কয়েক ঘণ্টা কেমন ছিল?"। বিবিসি বাংলা। ৬ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতন নিয়ে আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া"। বিবিসি বাংলা। ৭ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- "WRIT PETITION NO. 6063 of 2021" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪।