চট্টগ্রামে পর্তুগিজ উপনিবেশ
এই নিবন্ধের সঙ্গে বাংলায় পর্তুগিজ জাতি নিবন্ধটি একীভূত করার প্রস্তাব করা হলো। (আলোচনা করুন) প্রস্তাবের তারিখ: ফেব্রুয়ারি ২০২৪। |
পোর্তো গ্রান্দে দ্য বেঙ্গলা Porto Grande de Bengala (pt) | |||||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১৫২৮–১৬৬৬ | |||||||||||
| অবস্থা | ব্যবসায়িক কেন্দ্র | ||||||||||
| রাজধানী | ফিরিঙ্গি বন্দর, চট্টগ্রাম | ||||||||||
| প্রচলিত ভাষা | পুর্তুগিজ, বাংলা | ||||||||||
| পর্তুগালের রাজা | |||||||||||
| ঐতিহাসিক যুগ | সাম্রাজ্যবাদ | ||||||||||
• শাহী বাংলার অনুমতি | ১৫২৮ | ||||||||||
• মুঘলদের চট্টগ্রাম জয় | ১৬৬৬ | ||||||||||
| |||||||||||
পোর্তো গ্রান্দে দি বেঙ্গলা বা ইংরেজিতে গ্র্যান্ড পোর্ট অফ বেঙ্গল হয়ে পোর্তো গ্র্যান্ডে যা মুলত ১৬'শ এবং ১৭'শ শতকের সময়ে চট্টগ্রামে পর্তুগিজ উপনিবেশ[১] (ইংরেজি: Portuguese settlement in Chittagong) অর্থাৎ চট্টগ্রামে পর্তুগিজ বনিক এবং নৌ উপনিবেশকে নির্দেশ করে।[২] বঙ্গোপসাগরের এই অন্যতম বাণিজ্যিক অঞ্চলটি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠির উপনিবেশ ছিল। পর্তুগিজরা ১৫২৮ সালের দিকে চট্টগ্রামে প্রথম আসে[৩] এবং মুঘল বিজয়ের পরে ১৬৬৬ সালে[৪] চলে যায়।[৫] এটি ছিল বাংলার ঐতিহাসিক অঞ্চল যেখানে প্রথম ইউরোপীরা উপনিবেশিক ছিটমহল স্থাপন করে।[৬]
উৎপত্তি
[সম্পাদনা]চট্টগ্রাম ছিল বাংলার সালতানাতের বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর, যাকে ফার্সী ও বাংলায় "শাহী বাংলা" নামে অভিহিত করা হতো। পর্তুগিজরা বন্দর নগরীটিকে পোর্তো গ্র্যান্ডে দে বেঙ্গালা বলে উল্লেখ করে, যার অর্থ "বাংলার বৃহৎ পোতাশ্রায়"। শব্দটি প্রায়শই পোর্তো গ্র্যান্ড হিসাবে সরল করা হত।[৭]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৪৯৮ সালে পর্তুগিজ নাবিক ও পর্যটক ভাস্কো দা গামার ভারত আগমনের পর ১৫১১ সালে পর্তুগিজরা মালাকা দখল করে নেয় এসময় বাংলার বিভিন্ন সমুদ্র পথে তাদের যাতায়াত বেড়ে যায় । ১৫১২ সালের ৯ ই মে, এস্তাদো দা ইন্ডিয়া থেকে জোয়াওঁ দা সিলভিয়ের নির্দেশে চারটি জাহাজের একটি বহর গোয়া থেকে চট্টগ্রামে পৌঁছে।[৮] তাদের পরে পর্তুগাল রাজ্য থেকে শাহী বাংলায় বিভিন্ন দূত প্রেরণ করে ,পরে ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে ধনী অঞ্চল হিসাবে শাহী বাংলার খ্যাতিমান হয়। তিনি ১৫১৭ সালে বাংলায় চট্টগ্রামে প্রথম পর্তুগিজ কারখানা স্থাপন করে।[৬] পর্তুগিজ মালাক্কা, বোম্বাই এবং সিলন থেকে আসা ব্যবসায়ীরাও এই অঞ্চলটিতে প্রায়শই ঘুরে বেড়াত।[৮]
পর্তুগিজদের আগমন
[সম্পাদনা]কিছু সূত্র ইঙ্গিত দেয় যে জোয়াওঁ কোয়েলহো চট্টগ্রামে এসেছিলেন জোয়াওঁ দা সিলভিয়ের আগে। অনেক মালাকান পর্তুগিজ মুরিশ জাহাজে ব্যবসায়ী হিসাবে সিলভিয়ের আগে বাংলায় এসেছিল।[৯] অধিকন্তু, কিছু পর্তুগিজ ১৫১৫ সালে পিপলিতে (বর্তমান ওড়িশায়) বসতি স্থাপন করেছিল এবং পশ্চিমবঙ্গ ভ্রমণ করেছিল।
বাণিজ্য ঘাঁটি স্থাপন
[সম্পাদনা]১৫২৮ সালে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরে পর্তুগিজরা একটি কারখানা ও কাস্টমস ঘর স্থাপন করে যা খুব দ্রুত প্রায় আড়াই হাজার পর্তুগিজ বা ইউরেশীয় সম্প্রদায়ের বিস্তার ঘটায় যারা।[১০] এসময় পর্তুগিজরা চট্টগ্রামের অদূরে দিয়াং এলাকায় বিশাল নৌ এবং সামরিক দুর্গ স্থাপন করে। এই বন্দর আবিষ্কারে যুগে বঙ্গোপসাগরে সর্বাধিক বিশিষ্ট ইউরেশীয় বন্দর হয়ে ওঠে। কার্টাজ সিস্টেমটি চালু করা হয়েছিল এবং পর্তুগিজদের কাছ থেকে এই এলাকার সমস্ত জাহাজের নৌ ব্যবসায়ের লাইসেন্স কেনার জন্য প্রয়োজন ছিল।[১১][১২] ১৫৯০ সালে, পর্তুগিজরা আন্তোনিও ডি সওসা গোডিনহোর নেতৃত্বে সন্দ্বীপের নিকটবর্তী দ্বীপপুঞ্জ জয় করে।[৩] ১৬০২ সালে, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ দ্বীপটি শ্রীপুরের কেদার রায় থেকে পর্তুগিজরা জয় লাভ করে।[১৩]

গোনাল্ভেস এবং কার্ভালহো নামে পর্তুগিজ জলদস্যুরা বেশ কয়েক বছর ধরে সন্দ্বীপ দ্বীপে রাজত্ব করেছিলেন। প্রতি বছর সন্দ্বীপ থেকে প্রায় ৩০০ টি লবণ বোঝাই জাহাজ লিভারপুলের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। সন্দ্বীপ তৎকালীন জাহাজ নির্মাণ এবং লবণ শিল্পের জন্য খুব বিখ্যাত ছিল। ১৬১৬ সালে দেলোয়ার খাঁ, একজন উচ্চ পদস্থ মোগল নৌ অফিসার আসার পর পর্তুগিজ জলদস্যুরা সন্দ্বীপ থেকে দূরে সরে যায় এবং দেলোয়ার খান প্রায় ৫০ বছর ধরে দ্বীপটিতে স্বাধীনভাবে রাজত্ব করেন।[১৪]
চট্টগ্রামের বন্দরটি পর্তুগিজদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বন্দর হয়ে ওঠে কারণ এটির অবস্থান, ন্যাভিগেশনাল সুবিধা এবং নিরাপদ নোঙ্গর। বন্দরটি মেঘনার মুখের খুব কাছে, যা ছিল রাজধানী গৌড়ের প্রবেশ পথ।[১৫]
স্পষ্টতই পর্তুগিজরা চট্টগ্রামকে বাস করার এক সহজ জায়গা বলে মনে করেছিল। ষোড়শ শতকের শেষের দিকে, চট্টগ্রাম বন্দর একটি সমৃদ্ধ বন্দর হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে, যা পর্তুগিজ বাণিজ্য ও বন্দোবস্ত উভয়কেই আকর্ষণ করেছিল। সিজার ফেদ্রেসি-র একটি ১৫৬৭ নোট অনুসারে, প্রতিবছর চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙ্গর করতো ছোট-বড় ৩০ থেকে ৩৫টি জাহাজ।[১৬]

তৎকালীন সময়ে পোর্তো গ্র্যান্ডে বাংলা সালতানাতের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত হত । যদিও এ অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য করায়ত্ত করার জন্য পর্তুগিজ বণিকগণ আরাকান রাজা ও মগ জলদস্যুদের সাথে মিত্রতা গড়ে তোলে । কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় ১৬০৭ সালে পর্তুগিজদের সাথে বৈরিতাপূর্ণ সম্পর্কের দরূন দেয়াঙে আরকান রাজা কয়েকশ পর্তুগিজ বণিক ও তাদের পরিবারের উপর হত্যাযজ্ঞ চালায় । পরবর্তিতে ১৬৬৮ সালে মোগল নৌ বাহিনী আরকানদের কাছ থেকে চট্টগ্রাম বন্দর উদ্ধার করে এবং পর্তুগিজদের এ অঞ্চল থেকে বিতাড়িত করে ।[১৭]
বর্ধিত বাণিজ্যিক উপস্থিতিতে আমলারা, বণিক, মিশনারি, সৈনিক, সাহসী, নাবিক এবং জলদস্যু অন্তর্ভুক্ত ছিল। ছিটমহলটি ব্যবসায়ীদের নেতৃত্বে একটি উচ্চ একচেটিয়া কার্যক্রম ছিল। দাস ব্যবসা ও জলদস্যুতা সমৃদ্ধ বেডেগিয়ে ছিল। প্রধান ব্যবসায়ের পণ্যগুলিতে সূক্ষ্ম সিল্ক, সুতির মসলিন টেক্সটাইলস, বিলিয়ন, মশলা, চাল, কাঠ, লবণ এবং গানপাউডার অন্তর্ভুক্ত ছিল।
চট্টগ্রামে পর্তুগিজ শাসনামলে বাংলায় রোমান ক্যাথলিক চার্চ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল[১৮]। বন্দর শহরটি ছিল বাংলার প্রথম ভিকার অ্যাপোস্টলিকের আসন। পর্তুগিজরা স্থানীয় জনগণের সাথে বিবাহবন্ধনের জন্যো উৎসাহিত করে।[১৯]
জলদূস্যতা
[সম্পাদনা]পর্তুগিজদের চট্টগ্রামে উপস্থিতি ছিল চূড়ান্তভাবে ক্ষুদ্রাকার। বাংলা সালতানাতের পতন এবং আরাকানের ম্রক ইউর রাজ্যের উত্থান ভৌগোলিক রাজনৈতিক দৃশ্যের পরিবর্তন ঘটায়। চট্টগ্রাম মোঘল সাম্রাজ্য, ম্রউক ইউ , বার্মিজ সাম্রাজ্য এবং ত্রিপুরা রাজ্যর মধ্যে বিরোধের এক প্রধান কারণে পরিণত হয়েছিল।[৮] ১৬০৭ সালে ম্রউক ইউ রাজা দিয়াঙ্গায় পর্তুগিজ সম্প্রদায়ের ৬০০ সদস্যকে হত্যা করেন।[২০] পরবর্তীকালে পর্তুগিজরা আরাকানের সাথে মিত্রতা করে। পর্তুগিজ-আরাকানি জলদস্যুতা ১৭শ শতাব্দীতে মুঘল বাংলার বিরুদ্ধে বৃদ্ধি পেয়েছিল।[২১] এজন্য পর্তুগিজরা আরাকান উপকূলে বিধ্বস্ত করে এবং লুঠ নিয়ে বরিশালের রাজার হাতে তুলে দেয়।[২০]
দাস ব্যবসা
[সম্পাদনা]পর্তুগিজরা ক্রীতদাস ব্যবসায় জড়িত ছিল এবং তমলুক ও বালাসোর এবং দাক্ষিণাত্যের বন্দরে তাদের ক্রীতদাস বিক্রয় করত। দাসাঙ্গা এবং পিপলিতে দাস বিক্রি হত এবং জাহাজে করে পরিবহন করা হত। পর্তুগিজরা আরাকানীদের নিয়ে আসা বন্দীদের জন্য ১৫৯৯ সালে পিপলিতে একটি দুর্গ তৈরি করে।[৬] ১৬২৯ সালে ডিয়েগো দা সা-এর নেতৃত্বে পর্তুগিজরা ঢাকায় আক্রমণ চালায় এবং একজন সৈয়দ মহিলা, যিনি মোগল সামরিক অধিনায়কের স্ত্রী সহ অনেক শিকলে বন্দী করে দিয়াঙ্গায় নিয়ে যায়। বন্দীদের খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত করা হয়।[২০]
বিতাড়ন
[সম্পাদনা]১৬৩২ সালে, দাস ব্যবসায়ের সাথে পর্তুগিজদের জড়িত থাকা, অপহরণ এবং শাহ জাহানকে সমর্থন করতে অস্বীকার করার কারণে মোঘল সেনাবাহিনী সপ্তগ্রাম (হুগলি) থেকে পর্তুগিজদের বিতাড়ন করে।[১৬][২২] ১৬৬৬ সালে মোগল ভাইসরয় শায়েস্তা খান নৌযুদ্ধে আরাকানীদের পরাজিত করার পরে চট্টগ্রামের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পান।[২৩] চট্টগ্রাম বিজয় বন্দর নগরীতে ১৩০ বছরেরও বেশি সময় পর্তুগিজদের আধিপত্যের অবসান ঘটায়।[২৪] চট্টগ্রাম বন্দরের বিজয় একইভাবে মূলত আরাকানীয় দাস ব্যবসায়ীদের বঙ্গদেশ থেকে বিতাড়ন করে।[২২]
খ্রিস্ট ধর্ম প্রচার
[সম্পাদনা]খ্রিস্টান মিশনারিদের সাথে পর্তুগিজ ব্যবসায়ীরা খ্রিস্টান ধর্ম সমগ্র বাংলায় ছড়িয়ে দেয়। যদিও খ্রিস্টধর্ম ইতোমধ্যে ৫২ খ্রিস্টাব্দে থমাসের মাধ্মে বাংলায় পৌঁছেছিল। পর্তুগিজরা চট্টগ্রামে প্রথম খ্রিস্টান গীর্জা স্থাপন করে।[২৫] পর্তুগিজ বণিকরা, যাদের বেশিরভাগ খ্রিস্টান ছিল, চট্টগ্রামকে পোর্তো গ্র্যান্ডে ব্যাংলা নামে ডাকতো। ১৪৯৮ সালে, খ্রিস্টান অভিযাত্রী ভাস্কো ডি গামা বঙ্গ ভ্রমণ করেছিলেন।
উত্তরাধিকার
[সম্পাদনা]চট্টগ্রামে পর্তুগিজ ব্যবসায়ীদের বংশধররা ফিরিঙ্গি নামে পরিচিত। তারা পুরান চট্টগ্রামের পাথরঘাট্টা ও ফিরিঙ্গি বাজার অঞ্চলে বাস করে।[২৬] বাংলা ভাষায় প্রচুর পর্তুগিজ শব্দ রয়েছে। বিশেষত এটা দেখা যায় চাঁটগাঁইয়া বাঙলায়। পর্তুগিজরা বিশেষত লাতিন আমেরিকার ব্রাজিল উপনিবেশ থেকে প্রচুর বিদেশী ফল, ফুল এবং গাছপালা নিয়ে এসেছিল। তারা বাংলায় মরিচ, ডেলোনিক্স রেজিয়া, পেয়ারা, আনারস, পেঁপে এবং আলফোনসো আম নিয়ে আসে।[৮]
ব্রিটিশ কলকাতায় পর্তুগিজ ধর্মপ্রচারক মানুয়েল দি আসুম্পাসাও বাংলা ব্যাকরণের উপর প্রথম বই প্রকাশ করেছিলেন। বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীনতম গীর্জাগুলি ১৬ম শতাব্দীতে চট্টগ্রাম থেকে আগত পর্তুগিজ মিশনারীদের দ্বারা সূত্রপাত হয়েছিল। বেশিরভাগ বাংলাদেশী খ্রিস্টানদের পর্তুগিজ উপাধি রয়েছে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে পর্তুগাল ১৯৭৪ সালের ২০ ডিসেম্বর কার্নেশন বিপ্লব অনুসরণ করার পরে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।[২৭]
পর্তুগিজ স্থাপনাসমূহ
[সম্পাদনা]
চট্টগ্রাম এবং বাংলায় সাধারণত পর্তুগিজ উপস্থিতির খুব কম সন্ধান পাওয়া যায়। চট্টগ্রামের প্রথম আদালত ভবন দারুল আদালত, এটি হাজী মোহাম্মদ মহসিন কলেজ প্রাঙ্গণে পর্তুগিজদের নির্মিত একটি কাঠামো। কাঠামোটি স্থানীয়ভাবে পর্তুগিজ দুর্গ হিসাবে পরিচিত। এই প্রত্নসম্পদ সংরক্ষণের জন্য বাংলাদেশের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ কর্তৃক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।[২৮] কয়েকটি গির্জা এবং ধ্বংসাবশেষ আছে। কিছু ভৌগোলিক জায়গার নাম রয়ে গেছে, যেমন ডোম মানিক দ্বীপপুঞ্জ, ওড়িশা উপকূলে পয়েন্ট পলমিরাস, ঢাকা এবং চট্টগ্রাম এর ফিরিঙ্গি বাজার।[২৯]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Rahman, Syedur (২৭ এপ্রিল ২০১০)। Historical Dictionary of Bangladesh (ইংরেজি ভাষায়)। Scarecrow Press। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮১০৮-৭৪৫৩-৪।
- ↑ Sircar, Dineschandra (১৯৭১)। Studies in the Geography of Ancient and Medieval India (ইংরেজি ভাষায়)। Motilal Banarsidass Publ.। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-২০৮-০৬৯০-০।
- 1 2 Gupta, Taniya; Navarro-Tejero, Antonia (৮ জানুয়ারি ২০১৪)। India in Canada: Canada in India (ইংরেজি ভাষায়)। Cambridge Scholars Publishing। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৪৩৮-৫৫৭১-৬।
- ↑ Eaton, Richard M. (৩১ জুলাই ১৯৯৬)। The Rise of Islam and the Bengal Frontier, 1204-1760 (ইংরেজি ভাষায়)। University of California Press। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২০-২০৫০৭-৯।
- ↑ Boda, Sharon La (১৯৯৪)। International Dictionary of Historic Places: Asia and Oceania (ইংরেজি ভাষায়)। Taylor & Francis। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৮৮৪৯৬৪-০৪-৬।
- 1 2 3 Dasgupta, Biplab (২০০৫)। European Trade and Colonial Conquest (ইংরেজি ভাষায়)। Anthem Press। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৮৪৩৩১-০২৯-৭।
- ↑ "Porto Grande de Bengala:Historical Background and Urbanism"। www.hpip.org। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: ইউআরএল-অবস্থা (লিঙ্ক) - 1 2 3 4 অনিরুদ্ধ রায় (২০১২)। "পর্তুগিজ, জাতি"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর (সম্পাদকগণ)। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন ৯৮৪৩২০৫৯০১। ওসিএলসি 883871743। ওএল 30677644M।
- ↑ Johnston, Harry (১৯৯৩)। Pioneers in India (ইংরেজি ভাষায়)। Asian Educational Services। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-২০৬-০৮৪৩-৬।
- ↑ Hasan, Samiul (১৫ জানুয়ারি ২০১২)। The Muslim World in the 21st Century: Space, Power, and Human Development (ইংরেজি ভাষায়)। Springer Science & Business Media। আইএসবিএন ৯৭৮-৯৪-০০৭-২৬৩২-১।
- ↑ Ooi, Keat Gin (২০০৪)। Southeast Asia: A Historical Encyclopedia, from Angkor Wat to East Timor (ইংরেজি ভাষায়)। ABC-CLIO। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৫৭৬০৭-৭৭০-২।
- ↑ Pearson, M. N. (২ নভেম্বর ২০০৬)। The Portuguese in India (ইংরেজি ভাষায়)। Cambridge University Press। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২১-০২৮৫০-৯।
- ↑ Mandal, Asim Kumar (২০০৩)। The Sundarbans of India: A Development Analysis (ইংরেজি ভাষায়)। Indus Publishing। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৩৮৭-১৪৩-৬।
- ↑ "Sandwipees should respond to the call of Master Shahjahan for development of Sandwip"। The Guardian (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: ইউআরএল-অবস্থা (লিঙ্ক) - ↑ Punjab (Pakistan); University, Lahore; Department of Geography (১৯৪২)। Pakistan geographical review. (English ভাষায়)। Lahore। ওসিএলসি 655502543।
{{বই উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (লিঙ্ক) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অবস্থানে প্রকাশক অনুপস্থিত (লিঙ্ক) - 1 2 Ray, Jayanta Kumar (২০০৭)। Aspects of India's International Relations, 1700 to 2000: South Asia and the World (ইংরেজি ভাষায়)। Pearson Education India। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৩১৭-০৮৩৪-৭।
- ↑ "The Portuguese on the Bay of Bengal"। Colonialvoyage.com। ১৫ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "The Chittagong Catholic Archdiocese" (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০।
- ↑ Agnihotri, V.K (১৯৮৮)। Indian History (ইংরেজি ভাষায়)। Allied Publishers। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৮৪২৪-৫৬৮-৪।
{{বই উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: ইউআরএল-অবস্থা (লিঙ্ক) - 1 2 3 Rizvi, S.N.H. (১৯৬৫)। "East Pakistan District Gazetteers" (পিডিএফ) (1): ৭৪–৭৬। ২০ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৬।
{{সাময়িকী উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি journal এর জন্য|journal=প্রয়োজন (সাহায্য) - ↑ Konstam, Angus,। Piracy : the complete history। Oxford। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৮৪৬০৩-২৪০-০। ওসিএলসি 183265276।
{{বই উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত বিরামচিহ্ন (লিঙ্ক) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: একাধিক নাম: লেখকগণের তালিকা (লিঙ্ক) - 1 2 Chatterjee, Indrani; Eaton, Richard M. (১২ অক্টোবর ২০০৬)। Slavery and South Asian History (ইংরেজি ভাষায়)। Indiana University Press। আইএসবিএন ৯৭৮-০-২৫৩-১১৬৭১-০।
- ↑ Tavernier, Jean-Baptiste (১০ মে ২০১২)। Travels in India (ইংরেজি ভাষায়)। Cambridge University Press। আইএসবিএন ৯৭৮-১-১০৮-০৪৬০২-২।
- ↑ Johnston, Douglas M. (২০০৮)। The Historical Foundations of World Order: The Tower and the Arena (ইংরেজি ভাষায়)। Martinus Nijhoff Publishers। আইএসবিএন ৯৭৮-৯০-০৪-১৬১৬৭-২।
- ↑ Leung, Mikey; Meggitt, Belinda (২০১২)। Bangladesh (ইংরেজি ভাষায়)। Bradt Travel Guides। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৮৪১৬২-৪০৯-৯।
- ↑ "Explore the wonders of Chittagong in Bangladesh"। www.bangladesh.com (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০২০।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: ইউআরএল-অবস্থা (লিঙ্ক) - ↑ "Honorary Consulate of Portugal, Bangladesh"। web.archive.org। ১২ জুলাই ২০১৫। ১২ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০২০।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: বট: মূল ইউআরএলের অবস্থা অজানা (লিঙ্ক) - ↑ "Centuries-old Darul Adalat's existence hangs in balance"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০২০।
- ↑ Walker, Harlan (১৯৯৭)। Food on the Move: Proceedings of the Oxford Symposium on Food and Cookery, 1996 (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford Symposium। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৯০৭৩২৫-৭৯-৬।
গ্রন্থপুঞ্জি
[সম্পাদনা]- Agnihotri, V.K. (২০১০)। Indian History (Twenty Sixth সংস্করণ)। Allied Publishers। আইএসবিএন ৮১৮৪২৪৫৬৮৮। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Dasgupta, Biplab (১ জানুয়ারি ২০০৫)। European trade and colonial conquest. (1. publ. সংস্করণ)। London: Anthem Press। আইএসবিএন ১৮৪৩৩১০২৯৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Eaton, Richard M. (১৯৯৬)। The Rise of Islam and the Bengal frontier, 1204 – 1760 (First paperback সংস্করণ)। Berkeley [u.a.]: Univ California Pr। পৃ. ২৩৫। আইএসবিএন ০৫২০২০৫০৭৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Gin, Ooi Keat, সম্পাদক (১ জানুয়ারি ২০০৪)। Southeast Asia: A Historical Encyclopedia, from Angkor Wat to East Timor, Volume 1। Santa Barbara, Calif. [u.a.]: ABC Clio। আইএসবিএন ১৫৭৬০৭৭৭০৫। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Gupta, Taniya; Edited by Antonia Navarro-Tejero (৮ জানুয়ারি ২০১৪)। "Chapter two"। India in Canada Canada in India. (1. publ. সংস্করণ)। Newcastle upon Tyne: Cambridge Scholars Publishing। আইএসবিএন ১৪৪৩৮৫৫৭১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}:|প্রথমাংশ=প্যারামিটারে সাধারণ নাম রয়েছে (সাহায্য); অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য)উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: একাধিক নাম: লেখকগণের তালিকা (লিঙ্ক) - Gupta, Taniya; Edited by Antonia Navarro-Tejero (৮ জানুয়ারি ২০১৪)। "Chapter two"। India in Canada Canada in India. (1. publ. সংস্করণ)। Newcastle upon Tyne: Cambridge Scholars Publishing। আইএসবিএন ১৪৪৩৮৫৫৭১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}:|প্রথমাংশ=প্যারামিটারে সাধারণ নাম রয়েছে (সাহায্য); অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য)উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: একাধিক নাম: লেখকগণের তালিকা (লিঙ্ক) - Johnston, Douglas M. (২০০৮)। "Chapter 7"। The historical foundations of world order : the tower and the arena। Leiden: Martinus Nijhoff Publishers। আইএসবিএন ৯০০৪১৬১৬৭৮। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Konstam, Angus (২০০৮)। "The Pirate Round"। Piracy : the complete history। Oxford: Osprey। আইএসবিএন ১৮৪৬০৩২৪০৭। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - Mandal, Asim Kumar (২০০৩)। The Sundarbans of India : a development analysis। New Delhi: Indus Publ. Co.। আইএসবিএন ৮১৭৩৮৭১৪৩৪। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Mendiratta, Sidh Losa; Rossa, Walter (২০১৫)। "Porto Grande de Bengala:Historical Background and Urbanism"। Heritage of Portuguese Influence। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৫।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Pearson, M.N. (২০০৬)। The Portuguese in India (Digitally print. 1. pbk. version. সংস্করণ)। Cambridge University Press। আইএসবিএন ০৫২১০২৮৫০৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Rahman, Syedur (২০১০)। "Arakan"। Historical dictionary of Bangladesh (4th সংস্করণ)। Lanham, MD: Scarecrow Press। আইএসবিএন ০৮১০৮৭৪৫৩৯। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Ramerini, Marco। "The Portuguese on the Bay of Bengal"। Colonial Voyage। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৫।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Sircar, D. C. (১৯৭১)। Studies in the geography of ancient and medieval India (2nd ed. rev. and enlarged. সংস্করণ)। Delhi: Motilal Banarsidass। আইএসবিএন ৮১২০৮০৬৯০৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য) - Tavernier, Jean Baptiste; [translated by V.Ball] (২০১২)। Travels in India। New York: Cambridge University Press। আইএসবিএন ১১০৮০৪৬০২৯। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য)উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: একাধিক নাম: লেখকগণের তালিকা (লিঙ্ক) - Trudy, Ring; M. Salkin,Robert; La Boda,Sharon; Edited by Trudy Ring (১৯৯৬)। International dictionary of historic places। Chicago: Fitzroy Dearborn Publishers। আইএসবিএন ১৮৮৪৯৬৪০৪৪। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}:|প্রথমাংশ=প্যারামিটারে সাধারণ নাম রয়েছে (সাহায্য); অবৈধ|সূত্র=harv(সাহায্য)উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: একাধিক নাম: লেখকগণের তালিকা (লিঙ্ক) - "The Early Years of the Church in Chittagong Diocese"। Catholic Diocese। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৫।
- Rahim, AK (২৫ জানুয়ারি ২০১৪)। "Você fala Bangla?"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২১ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৫।
- Islam, Reema (১৮ ডিসেম্বর ২০১৪)। "The Christian community"। The Dhaka Tribune। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৫।
- "Bangladesh Portugal Bilateral Relations"। Honorary Consulate of Portugal। ১২ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৫।
- Wallcousins, Harry Johnston ; with eight coloured illustrations (১৯৯৩)। Pioneers in India (Nouvelle édition. সংস্করণ)। New Delhi: Asian Educational Services। আইএসবিএন ৮১২০৬০৮৪৩৭। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অনুলিপি রেফারেন্স ডিফল্ট (লিঙ্ক) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: একাধিক নাম: লেখকগণের তালিকা (লিঙ্ক) - Bangladesh Channel Services। "Explore the wonders of Chittagong in Bangladesh"। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৫।
- Meggitt, Mikey Leung, Belinda (২০১২)। Bangladesh : the Bradt travel guide (2nd সংস্করণ)। Chalfont St. Peter: Bradt Travel Guides। আইএসবিএন ১৮৪১৬২৪০৯৮। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৫।
{{বই উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অনুলিপি রেফারেন্স ডিফল্ট (লিঙ্ক) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: একাধিক নাম: লেখকগণের তালিকা (লিঙ্ক) - Hosking, Richard, সম্পাদক (২০১০)। Food and language : proceedings of the Oxford Symposium on Food and Cookery 2009। Totnes: Prospect Books। আইএসবিএন ৯৭৮-১৯০৩০১৮৭৯৮। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৫।
- Editorial। "Sandwipees should respond to the call of Master Shahjahan for development of Sandwip"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৫।
- Lahore University, Department of Geography। "Pakistan geographical review"। Journal of University of the Punjab। ৬২ (2)। আইএসএসএন 0030-9788। ওসিএলসি 655502543। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৫।
- Ray, Jayanta Kumar (২০০৭)। Aspects of India's International relations, 1700 to 2000 : South Asia and the World। New Delhi: Pearson Longman, an imprint of Pearson Education। আইএসবিএন ৮১৩১৭০৮৩৪৯।
- Indrani, Chatterjee; Richard, M. Eaton, সম্পাদকগণ (২০০৬)। Slavery and South Asian History.। Bloomington: Indiana University Press। আইএসবিএন ০২৫৩১১৬৭১৬। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৫।
- Samiul Hasan, সম্পাদক (২০১২)। The Muslim world in the 21st century : space, power, and human development। New York: Springer। আইএসবিএন ৯৪০০৭২৬৩২৫। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৫।